Class 4 Bengali Question & Answer – আমাজনের জঙ্গলে Download PDF

Last Updated:

Class 4 Bengali Question & Answer – আমাজনের জঙ্গলে লেখক অমরেন্দ্র চক্রবর্তী

আমাজনের জঙ্গলে যদি কোন কিছু বাদ পড়ে যায় তাহলে কিন্তু তোমরা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবে। আমরা এই যে সাজেশন তৈরি করে দিলাম এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত পরীক্ষার্থীদের জন্য তো অবশ্যই কিন্তু পুলিশ সাজেশনটা আপনারা কমপ্লিট করে নেবেন কারণ সমস্ত প্রশ্ন মাথায় রেখে এই সাজেশনটা তোমাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে নিচে পিডিএফও দেওয়া রয়েছে অবশ্যই তোমরা ছেলেবেলার দিনগুলি পিডিএফ তাকে ডাউনলোড করে নেবে এবং তোমাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে অবশ্যই শেয়ার করে দেবে।

যদি কারো কোন কিছু জানার থাকে বা বলার থাকে আমাজনের জঙ্গলে অবশ্যই নিজের কমেন্ট বক্সটিতে ক্লিক করে কমেন্ট করে দেবেন তাহলে আমাদেরও বুঝতে সুবিধা হবে কার কোথায় অসুবিধা রয়েছে বা সুবিধা হচ্ছে।

আশা করব  আমাজনের জঙ্গলে সম্পূর্ণ সাজেশনটা তোমাদের খুব কাজে আসবে তাই অনেক কষ্ট করে এই সাজেশনটা বানানো হয়েছে।

২০২৪ এর যারা পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য কিন্তু এই আমাজনের জঙ্গলে সাজেশনটা তৈরি করা হয়েছে। ২০২৪ এর পরীক্ষার্থীদের যদি আরও কোন সাজেশন লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং সার্চ বক্সে আপনি আপনার প্রশ্নটি লিখুন দেখবেন তার উত্তর নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সমস্ত সাবজেক্টের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব পেজটাকে বুক মার্ক করে রাখুন তাতে তোমাদের সুবিধা হবে। আমাজনের জঙ্গলে

চাইলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলেও যুক্ত হতে পারো টেলিকম চ্যানেলের লিংক নিচে দেওয়া রয়েছে ধন্যবাদ।

Class 4 Bengali Question & Answer – আমাজনের জঙ্গলে

১. অমরেন্দ্র চক্রবর্তীর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর :অমরেন্দ্র চক্রবর্তীর লেখা দুটি বইয়ের নাম হল শাদা ঘোড়া, হীরু ডাকাত।

২. ভ্রমণ পত্রিকা ছাড়াও তিনি আর কোন্ পত্রিকার সম্পাদক?
উত্তর : ভ্রমণ পত্রিকা ছাড়াও তিনি কর্মক্ষেত্র পত্রিকার সম্পাদক।
৩. ঠিক উত্তরের তলায় দাগ দাও :

উত্তর :৩.১ লেখক গল্পটিতে যে জায়গার উল্লেখ করেছেন সেটি হল (ইউক্রেন/আমাজন/ সুন্দরবন)।
৩.২ আমাদের একেবারে (পিছনের/সামনের/পাশের) নৌকা থেকে ভারি সুরেলা বাজনা ভেসে আসছিল।
৩.৩ কোনও একটা নৌকা থেকে বোতোর দেখা পাওয়ার (মিনিট দুয়েকের/মিনিট সাতেকের/মিনিট দশেকের) মধ্যেই সব নৌকায় সেই সুখবর ছড়িয়ে যায়।
৩.৪ (উবা/বোতো/টোবো) আমার চোখের দৃষ্টি দেখে বুঝতে চায় আমি কে?
৩.৫ উবা (চকখড়ি/লতাপাতা/কাঠকুটো) দিয়ে ছবি আঁকায় ভারি ওস্তাদ।

৪. ‘গান বাজনা’—শব্দটির প্রথম অংশ’ ‘গান’ এবং দ্বিতীয় অংশ ‘বাজনা’ পরস্পরের পরিপূরক। নীচের শব্দগুলির পরে তাদের সমার্থক বা প্রায় সমার্থক অন্য শব্দ জুড়ে নতুন শব্দজোড় তৈরি করো :
লোক, রোগ, ভাবনা, ডাক্তার, আশা, হাঁক, কাঠ, ধন।

উত্তর : লোকজন, রোগব্যাধি, ভাবনাচিন্তা, ডাক্তারবদ্যি, আশানিরাশা, হাঁকডাক, কাঠকুটো, ধনদৌলত।

৬. নীচের শব্দগুলি দিয়ে বাক্যরচনা করো : আমাজনের জঙ্গলে
ধীরে ধীরে, বসে বসে, আগে আগে, হেঁটে হেঁটে, জেগে জেগে।

উত্তর :ধীরে-ধীরে — খোঁড়া পায়ে লোকটি ধীরে ধীরে হাঁটছিল।
বসে-বসে — অনেক খেলা আছে বসে বসে খেলতে হয়।
আগে-আগে — মায়ের আগে-আগে ছোট্ট মেয়েটা খুশিতে হাঁটছিল।
হেঁটে-হেঁটে — যেখানে যানবাহন নেই সেখানে হেঁটে-হেঁটে যেতে হয়।
জেগে-জেগে — তুমি কি বাপু আজকাল জেগে-জেগে স্বপ্ন দেখছ?
৭. গল্পের ঘটনা অনুযায়ী নীচের বাক্যগুলি পরপর সাজিয়ে লেখো :

৭.১ বোতোকে দেখা গেছে।
৭.২ বোতোকে দেখার জন্য আমি ব্যাকুল হয়ে পড়েছিলাম।
৭.৩ বোতো মনের ভেতরের সুরে তালে ছন্দে নেচে বেড়াচ্ছে।
৭.৪ একটা নৌকার গান বাজনা থেমে গেলে বাকিরা যারা যত আগে খেয়াল করবে তারা তত আগে তাদের নৌকার বাজনা থামাবে।
৭.৫ সামনের নৌকা থেকে সুরেলা বাজনা ভেসে আসছিল।

উত্তর :
৭.৫ সামনের নৌকা থেকে সুরেলা বাজনা ভেসে আসছিল।
৭.১ বোতোকে দেখা গেছে।
৭.৪ একটা নৌকার গান বাজনা থেমে গেলে বাকিরা যারা যত আগে খেয়াল করবে তারা তত আগে তাদের নৌকার বাজনা থামাবে।
৭.২ বোতোকে দেখার জন্য আমি ব্যাকুল হয়ে পড়েছিলাম।
৭.৩ বোতো মনের ভেতরের সুরে তালে ছন্দে নেচে বেড়াচ্ছে

৮. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও : আমাজনের জঙ্গলে

৮.১ লেখক কোথায় হারিয়ে গিয়েছিলেন?
উত্তর :লেখক আমাজনের জঙ্গলে হারিয়ে গিয়েছিলেন।

৮.২ লেখক কাকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছিলেন?
উত্তর : লেখক আমাজনের বাসিন্দা উবা নামে এক সহজ-সরল আদিবাসী কিশোরকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছিলেন।

৮.৩ জলের দেবতা বলে কাকে আমাজনের বাসিন্দারা মানে?
উত্তর : বোতো নামে একটি জলজ গোলাপি রঙের প্রাণীকে জলের দেবতা মানে।

৮.৪ উবা কোন শহরকে বালির দেশ বলে বুঝিয়েছিল?
উত্তর : কলকাতা শহরকে উবা বালির দেশ বলে বুঝিয়েছিল।

৮.৫ বালির দেশ–কথার অর্থ কী? 
উত্তর : বালির দেশ কথার অর্থ মরুভূমি।

৯. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো : আমাজনের জঙ্গলে
৯.১ কাকাদের সঙ্গে না থাকাকে পাঠ্যাংশের আগন্তুক ছেলেটি সৌভাগ্যজনক মনে করেছে কেন?
উত্তর :কাকাদের সঙ্গে থাকলে ছেলেটি হারিয়ে যেত না আর না হারালে আমাজনের এমন জঙ্গল, নদী, চাঁদ মানুষজন আগন্তুক ছেলেটির দেখাই হত না। তাই কাকাদের সঙ্গে না থাকাকে ছেলেটি সৌভাগ্যজনক মনে করেছে।

৯.২ কোন্ উৎসবের কথা পাঠ্যাংশে রয়েছে? কীভাবেই বা সে প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়েছে?
উত্তর : আমাজন অঞ্চলের নৌকা উৎসবের কথা পাঠ্যাংশে রয়েছে। লেখক তথা আগন্তুক ছেলেটি উবার সঙ্গে এক নৌকায় ভ্রমণ করছিল। হঠাৎ সামনের নৌকায় গান বাজনা থেমে যাওয়ায় উবা ফিশফিশ করে বলল বোতো! বোতো! এবং জলের দিকে আঙুল দেখাতে লাগল। বোতোর দেখা পাওয়া প্রসঙ্গেই উত্থাপিত হয়েছে নৌকা উৎসবের কথা।

৯.৩ বোতো সম্পর্কে আমাজন অঞ্চলে প্রচলিত বিশ্বাসটি কী? তার সম্পর্কে সকলে কী কল্পনা করে?

উত্তর : বোতো সম্পর্কে আমাজন অঞ্চলে প্রচলিত বিশ্বাসটি হল যে বোতো আমাজনের দেবতা। বোতোই আমাজনে বিপদে-আপদে মানুষকে রক্ষা করে। জলের তলায় রয়েছে তার মস্ত শহর, সেখানে রয়েছে রঙিন পাথরে তৈরি তার মস্ত প্রাসা বোতোর দেখা পাওয়া সবসময়েই ভালো, বিশেষ করে নৌকা উৎসবের রাতে তার দেখা পাওয়া সৌভাগ্যের লক্ষণ।
৯.৪ গল্প কথকের চোখে দেখা ‘বোতো’র শারীরিক গঠনের পরিচয় দাও। তাকে দেখে আগন্তুক ছেলেটির কেমন লাগল?

উত্তর : বোতোর শরীরের গড়ন লম্বা। তার নাক বা ঠোঁট খুব সরু, লম্বায় প্রায় এক-দেড় হাত। মস্তো বড়ো মাথা এ তার লেজটি শরীরের শেষ প্রান্ত থেকে দুদিকে ভাগ হয়ে গেছে। তার গায়ের রংটি ছিল গোলাপি মতন। তাকে দেখে আগন্তুক ছেলেটির ডলফিন বলে মনে হয়েছিল। আর তার মনে হয়েছিল এর মস্তিষ্ক মানুষের মস্তিষ্কের চেয়ে বা হলেও আশ্চর্যের নয়। পূর্ণিমার রাতে তাকে দেখে ছেলেটির সুন্দর লেগেছিল এবং সে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করেছিল।

Read More:- Class 4 All Subject

৯.৫ যে রাতের ছবি পাঠ্যাংশে রয়েছে, তার বিশেষত্বটি লেখো।

উত্তর : পাঠ্যাংশে যে রাতের কথা বলা হয়েছে সেটি ছিল পূর্ণিমার রাত, আকাশে ছিল বিরাট চাঁদ এবং পরিবেশের ম ছিল এক উৎসবের আমেজ। সেদিন ছিল আমাজনের নৌকা উৎসবের রাত।

৯.৬ বোতোর কাছে আগন্তুক ছেলেটির নীরব প্রার্থনাটি কী ছিল?

উত্তর : আগন্তুক ছেলেটি মনে ভেবেছিল যে বোতো যদি আমাজনের দেবতা হন তাহলে তিনি নিশ্চয়ই তার মনের ও প্রার্থনা বুঝতে পারবেন। তাই বোতোর কাছে আগন্তুক ছেলেটির নীরব প্রার্থনাটি ছিল বোতো যেন তাকে তার মা, বাবা আর স্কুলের বন্ধুদের কাছে ফিরে যাওয়ার উপায় করে দেয়।

৯.৭ ছবি এঁকে আগন্তুক ছেলেটি ‘উবা’-কে কী বোঝাতে চেয়েছিল?
উত্তর : আগন্তুক ছেলেটি বেশ বড়ো একটি জায়গা পরিষ্কার করে সেখানে একটি ছবি এঁকেছিল। ছবি এঁকে আগন্তুক ছেলেটি তার নিজের কথা, বাবা-মায়ের কথা, বন্ধুদের কথা, স্কুলের কথা, কলকাতা শহরের কথা, শহর ভরা ঘর-বাড়ি, গাড়ি-ঘোড়া, দোকান বাজার, লোকজনের কথা বোঝাতে চেয়েছিল।

৯.৮ ‘উবা’-র কলকাতা সম্বন্ধে কী ধারণা হল? আমাজনের জঙ্গলে
উত্তর : উবা কাঠকুটো দিয়ে আঁকা লেখকের ছবিটি দেখল এবং কলকাতা সম্বন্ধে তার ধারণা হল যে, কলকাতা বালির দেশ। সেখানে জঙ্গল, পাখি ও প্রজাপতি নেই। এমনকি বড়ো বড়ো নদ-নদী নেই। সেখানে থাকা খুবই কষ্টকর।

৯.৯ কলকাতা সম্পর্কে ‘উবা’-র ধারণা বদলে দিতে তুমি কী কী করতে চাও, লেখো।
উত্তর : কলকাতা সম্পর্কে ‘উবা’র ধারণা বদলে দিতে আমি প্রথমেই তাকে কলকাতার পাশ দিয়ে বয়ে চলা হুগলি নদীকে দেখাতে চাই। এছাড়া তাকে কলকাতার ময়দান অঞ্চলের সবুজ গাছপালা দেখাতে চাই। সম্ভব হলে কলকাতা থেকে কিছুটা দূরে সুন্দরবন অঞ্চলটি তাকে ঘোরাতে চাই। এগুলি দেখে হয়তো তার ধারণা বদলাতেও পারে।

৯.১০ কলকাতার আকর্ষণ ছাড়িয়ে দিতে ‘উবা’ যে জগতে আগন্তুক ছেলেটিকে আহ্বান জানিয়েছিল তার বর্ণনা দাও।
উত্তর : কলকাতার আকর্ষণ ছাড়িয়ে দিতে উবা ছেলেটিকে জঙ্গলের গাছপালা, ফুল ও ফল, নানারকমের কীটপতঙ্গের জগতের মাঝে তাকে আহ্বান জানিয়েছিল। সে আরও বলেছিল এদের মাঝে থেকে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত ও বসন্ত ঋতু কাটাতে, তাহলেই জগৎকে জানা যাবে। তাই লেখক তথা আগন্তক ছেলেটিকে সে অনুরোধ জানিয়েছিল যে, সে যেন আর দেশে ফিরে না যায়।

১০. ঘটনার পাশাপাশি কারণ উল্লেখ করো : আমাজনের জঙ্গলে

উত্তর :

কারণঘটনা
আমাজনের নৌকো উৎসবে জলে ভেসে থাকা নৌকোয় গান-বাজনা চলছিল।সামনের নৌকো থেকে ভারি সুরেলা বাজনা ভেসে আসছিল।
মিনিট দুয়েকের মধ্যেই কাছে দূরে সবকটা নৌকার গান বাজনা থেমে গেল, নদীর মাঝখানে এক অদ্ভুত স্তব্ধতার পরিবেশ তৈরি হল।উবার ফিশফিস গলায় শুনতে পেলাম—বোতো! বোতো!
নৌকোয় গান বাজনা থেমে যাওয়া মানে বোতোর দেখা পাওয়ার কথা সবাই জেনে যায়, তখন কোনো নৌকো থেকে বোতোর দেখা পাওয়ার সুখবর ছড়িয়ে পড়ে।সকলেই গান বাজনা থামিয়ে যতটা সম্ভব নিঃশব্দে চারদিক থেকে গোল হয়ে প্রথম নৌকোটার কাছে ফিরে আসতে থাকে।
উবা বক্তা ছেলেটির চোখের মধ্যে দিয়ে বহু দূরের কিছু দেখার চেষ্টা করে।জঙ্গলে ঘুরতে ঘুরতে উবা একেকদিন হঠাৎই হাঁটু গেড়ে মাটিতে বসে পড়ে।
ভ্যান রিকশায় গাদাগাদি করে ছোটো ছেলেমেয়েরা স্কুলে যাচ্ছে এই ছবিটার মানে উবা বুঝতে পারেনি। সে আমাজনের জঙ্গলে থাকায় স্কুল সম্পর্কে তার কোনো ধারণা ছিল না।আরও কয়েকটি ছবি এঁকে যতটা সম্ভব স্কুলের বিষয়ে বললাম।
× close ad