Class 4 Bengali Question & Answer – পরিবেশের উপাদান : জড়বস্তুর জগৎ
২০২৪ এর যারা পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য কিন্তু এই বাংলার সাজেশনটা তৈরি করা হয়েছে। ২০২৪ এর পরীক্ষার্থীদের যদি আরও কোন সাজেশন লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং সার্চ বক্সে আপনি আপনার প্রশ্নটি লিখুন দেখবেন তার উত্তর নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সমস্ত সাবজেক্টের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব পেজটাকে বুক মার্ক করে রাখুন তাতে তোমাদের সুবিধা হবে। পরিবেশের উপাদান : জীবজগৎ চতুর্থ শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ বই এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
চাইলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলেও যুক্ত হতে পারো টেলিকম চ্যানেলের লিংক নিচে দেওয়া রয়েছে ধন্যবাদ। আমার মা-র বাপের বাড়ি
Class 4 Bengali Question & Answer – পরিবেশের উপাদান : জড়বস্তুর জগৎ
প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
Q1.বস্তু কাকে বলে?
➧আমাদের চারপাশে যা যা জিনিস আমরা দেখতে পাই সেগুলিকে আমরা বলি বস্তু। যেমন—চেয়ার, টেবিল, বই, লাইট, ফ্যান ইত্যাদি।
Q2.পদার্থ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
➧ বস্তু যা দিয়ে তৈরি, তাকে আমরা বলি পদার্থ। যেমন—প্লাস্টিকের বোতল বা লোহার পেরেক হল বস্তু, কিন্তু প্লাস্টিক বা লোহা হল পদার্থ।
Q3.কোনো বস্তু রাখার জন্য কী দরকার?
➧ জায়গা।
Q4. বেলুনের মধ্যে কী থাকে?
➧ গ্যাস।
Q5. কোনো গ্যাস ছড়িয়ে পড়ার উদাহরণ দাও।
➧ মশা মারার জন্য ধোঁয়া, ধূপের ধোঁয়া, উনুনের ধোঁয়া, নালা-নর্দমায় ব্লিচিং পাউডার দিলে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে।
Q6. আমাদের সবচেয়ে প্রিয় জিনিস কী যা ছাড়া আমরা বাঁচব না?
➧ হাওয়া বা অক্সিজেন।
Q7. আমরা কঠিন কাকে বলি?
➧ ইট, কাঠ, লোহা, বালি, মাটি, প্লাস্টিক, কাচ এদের সব নিজস্ব আকার আছে। এদের আমরা বলি কঠিন।
Q8.কী দিয়ে জিনিস মাপা হয়?
➧ দাঁড়িপাল্লা ও বাটখারা দিয়ে।
Q9.ভর বেশি, কীভাবে বুঝবে?
➧ দাঁড়িপাল্লা ও বাটখারা দিয়ে।যে জিনিস যত ভারী তার ভর তত বেশি।
Q10. জিনিসের ভর কী দিয়ে মাপা হয়?
➧ বাটখারা দিয়ে।
Q11. রোদ্দুরে যখন ভিজে গামছা রাখা হয়, গামছাটা শুকিয়ে যায়। জলটা কোথায় যায়?
➧ ভিজে গামছা রোদ্দুরে রাখলে সূর্যের তাপে জলটা বাতাসে মিশে যায়।
Q12. শীতকালে ঘাসে যে শিশির জমে তা আসে কোথা থেকে?
➧ বাতাসে জলীয় বাষ্প থাকে। সেই জলীয় বাষ্প খুব ঠান্ডা হলে ঘন হয়ে জলের ফোঁটা তৈরি করে। শীতকালে সেই জলের ফোঁটা ঘাসের ওপর জমে।
Q13.জল ছাড়া আর কী কী জিনিস ঠান্ডা করলে জমে যেতে দেখেছ?
➧ ভাতের ফেন কখনো উপচে পড়ে গেলে বা বাইরে পড়ে গেলে, কিছুক্ষণ পর দেখা যাবে তা জমে থকথকে হয়ে গেছে। আবার মোম গলেও নীচে ঠান্ডা হলে তা জমে যায়।,
Q14. শীতকালে নারকেল তেলের শিশিতে তেল জমে কঠিন হয়ে গেছে। কী করে শিশির মধ্যে কিছু না ঢুকিয়ে -তুমি তেল বার করে মাথায় মাখবে।
➧ নারকেল তেলের শিশিটাকে একটু গরম করলে বা রোদে রাখলৈ বা গরম জলের মধ্যে রাখলে তেল গলে যাবে। তখন ওই তেল মাথায় মাখা যাবে।
Q15. সুতির জামা ইস্ত্রি করার সময় কাপড়ে একটু জল ছিটিয়ে রাখা হয়। এবার এই অল্প ভিজে কাপড়ে গরম ইস্ত্রি ঘষলে কী হতে দেখবে?
➧ গরম ইস্ত্রিতে থাকে উত্তাপ, ভিজে কাপড়ে ওই উত্তাপ লাগলে জল বাষ্পে পরিণত হয়ে উবে যাবে। আর জামাও ইস্ত্রি হয়ে যাবে।
Q16.গ্লাসের বাইরে জলের ফোঁটা দেখা যায় কেন?
➧ হাওয়া একটি গ্যাসীয় মিশ্রণ। এতে অনেক গ্যাস আছে। হাওয়াতে জলীয় বাষ্প থাকে। খুব ঠান্ডা হলে সেই জলীয় বাষ্প ঘন হয়ে জলের ফোঁটা তৈরি করে। এভাবেই গ্লাসের বাইরে জলের ফোঁটাগুলি দেখা যায়।
Q17.বরফ থেকে ধোঁয়ার মতো জিনিসটা কী?
➧ হাওয়ায় থাকা জলীয় বাষ্পই ঠান্ডা বরফের সংস্পর্শে খুব ছোটো ছোটো জলকণা তৈরি করেছে। যখন জলকণাগুলি হাওয়ায় ভাসছে তখন তাদের গায়ে লেগে আলো ঠিকরোচ্ছে। ওই ছোটো ছোটো জলকণা গুলি যেহেতু দল বেঁধে রয়েছে, তাই ওটা সাদা ধোঁয়ার মতো দেখাচ্ছে।
Q18. ‘বাষ্প’ কথাটা কোন্ শব্দ থেকে এসেছে? জড়বস্তুর জগৎ
➧ ভাপ শব্দ থেকে।
Q19.মিশ্রণ কাকে বলে?
➧ একের বেশি রকমের জিনিস মেশানো হলে, তাকে মিশ্রণ বলে।
Q20. ‘তুষ’ কাকে বলে?
➧ ধানের খোসাকে তুষ’ বলে।
Q21.কোনো জিনিস আলাদা করা কীভাবে সম্ভব?
➧ যদি প্রত্যেকটা জিনিস খালি চোখে দেখা যায় ও হাতে করে ধরা যায়।
Q22. সমুদ্রের জলে ভেজা কালো প্যান্টে সাদা সাদা দাগ হয় কেন?
➧ সমুদ্রের জলে ভেজা কালো প্যান্ট না কেচে রোদে শুকোতে দিলে পরে তাতে সাদা সাদা দাগ দেখা যাবে। এর কারণ হল সমুদ্রের জলের নুন থাকার জন্য।
Q23. মহাত্মা গান্ধি সমুদ্রের জল থেকে নুন তৈরি করেছিলেন কেন?
➧ একসময় ব্রিটিশ শাসকরা সমুদ্রের জল থেকে নুন তৈরি করতে বাধা দিয়েছিল। তারা নুনের ওপর চড়া
কর বসিয়ে দিয়েছিল। নুনে কর বসালে সব মানুষেরই অসুবিধা হবে। তাই ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে লবণ কর না দেওয়ার ডাক দিয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধি। তাঁর নেতৃত্বে সমুদ্রের জল থেকে নুন তৈরি করেছিলেন সাধারণ মানুষ।
আড়ও পড়ুন :- ক্লাস ৪ প্রশ্ন ও উত্তর
⊙ সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো : প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
Q1.পদার্থের অবস্থা যত রকমের তা হল—
(i) ১ রকম
(ii) ২ রকম
(iii) ৩ রকম
(iv) ৪ রকম
➧ (iii) ৩ রকম
Q2. ইট, কাঠ, বালি ইত্যাদি হল —
(i) তরল পদার্থ
(ii) কঠিন পদার্থ
(iii) গ্যাসীয় পদার্থ
(iv) কোনোটিই নয়
➧ (ii) কঠিন পদার্থ
Q3. আবদ্ধ পাত্রে থাকা কোনো গ্যাসীয় পদার্থকে বাতাসে ছেড়ে দিলে যা হয় তা হল—
(i) জমে যায়
(ii) তরল হয়ে যায়
(iii) কঠিন হয়ে যায়
(iv) বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে
➧ (iv) বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে
Q4. যা দিয়ে জিনিস ওজন করা হয় তা হল—
(i) গ্লাস দিয়ে
(ii) মাপনী যন্ত্র দিয়ে
(iii) বাটখারা দিয়ে
(iv) সব কটি দিয়ে
➧ (iii) বাটখারা দিয়ে
Q5. সিলিন্ডারের গ্যাস ফুরিয়ে যাচ্ছে বুঝবে কী করে?
(i) সিলিন্ডারের ভর কমছে Q6. শীতকালে ঘাসে যে শিশির জমে তা আসে—
(i) নদী থেকে
(ii) সমুদ্র থেকে
(iii) খাল, বিল থেকে
(iv) জলীয় বাষ্প থেকে
➧ (iv) জলীয় বাষ্প থেকে
Q6. গ্লাসের বাইরে যে জলের ফোঁটা দেখা যায় তা আসে কোথা থেকে? জড়বস্তুর জগৎ
(i) নদী থেকে
(ii) সমুদ্র থেকে
(iii) বাতাস খুব ঠান্ডা হলে
(iv) সবটি থেকে
➧ (iii) বাতাস খুব ঠান্ডা হলে
Q7. রোদ্দুরে ভিজে গামছা রাখলে গামছার জল কোথায় যায়? জড়বস্তুর জগৎ
(i) নদীতে
(ii) সমুদ্রে
(iii) খালে-বিলে
(iv) বাতাসে
➧ (iv) বাতাসে
⊙ ঠিক বাক্যের পাশে (✔️) আর ভুল বাক্যের পাশে (✖️) চিহ্ন দাও : (প্রতিটি প্রশ্নের মান-১) জড়বস্তুর জগৎ
(ক) কোনো জিনিস রাখার জন্য কিছুটা যায়গা অবশ্যই দরকার।
➧ ঠিক (✔️)
(খ) একটি গ্লাসে কিছুটা জল নিয়ে বালি মেশালে সমস্ত বালি জলে গুলে যাবে। জড়বস্তুর জগৎ
➧ ভুল (✖️)
(গ) আমরা চারপাশে যা দেখি তা সবই বস্তু।
➧ ঠিক (✔️)
(ঘ) ইট একটি তরল পদার্থ। জড়বস্তুর জগৎ
➧ ভুল (✖️)
(ঙ) বরফ খণ্ডগুলি কঠিন পদার্থ।
➧ ঠিক (✔️)
(চ) বেলুনে বাতাস ঢোকালে বেলুন হালকা হয়ে যায়। জড়বস্তুর জগৎ
➧ ভুল (✖️)
(ছ) বাতাসেরও ওজন আছে।
➧ ঠিক (✔️)
(জ) উনুনের ধোঁয়া চোখের উপকার করে। জড়বস্তুর জগৎ
➧ ভুল (✖️)
(ঝ) বরফ গলে গেলে গ্যাসীয় পদার্থ উৎপন্ন হয়।
➧ ভুল (✖️)
(ঞ) আমরা কেবল মাত্র বাতাস খেয়ে বেঁচে আছি। জড়বস্তুর জগৎ
➧ ভুল (✖️)
(ট) জলই আমাদের জীবন।
➧ ঠিক (✔️)
(ঠ) ভিজে কাপড়ে তাপ দিলে জল বাষ্পে পরিণত হয়ে যায়।
➧ ঠিক (✔️)
(ড) ধানের খোসা বা তুষ হাওয়ায় আলাদা হয়ে যায়।
➧ ঠিক (✔️)
(ঢ) মিশ্র পদার্থকে সহজে আলাদা করা যায় না।
➧ ভুল (✖️)
(ণ) পলিমাটি চাষের পক্ষে খুবই উপযোগী।
➧ ঠিক (✔️)
(ত) ধুলো মেশানো চাল জলে ধুলে চাল জলের তলায় থিতিয়ে যায়।
➧ ঠিক (✔️)