Class 4 Bengali Question & Answer – আমি সাগর পাড়ি দেবো লেখক কাজী নজরুল ইসলাম
আমি সাগর পাড়ি দেবো যদি কোন কিছু বাদ পড়ে যায় তাহলে কিন্তু তোমরা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবে। আমরা এই যে সাজেশন তৈরি করে দিলাম এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত পরীক্ষার্থীদের জন্য তো অবশ্যই কিন্তু পুলিশ সাজেশনটা আপনারা কমপ্লিট করে নেবেন কারণ সমস্ত প্রশ্ন মাথায় রেখে এই সাজেশনটা তোমাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে নিচে পিডিএফও দেওয়া রয়েছে অবশ্যই তোমরা পিডিএফ তাকে ডাউনলোড করে নেবে এবং তোমাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে অবশ্যই শেয়ার করে দেবে। আমি সাগর পাড়ি দেবো
যদি কারো কোন কিছু জানার থাকে বা বলার থাকে আমি সাগর পাড়ি দেবো অবশ্যই নিজের কমেন্ট বক্সটিতে ক্লিক করে কমেন্ট করে দেবেন তাহলে আমাদেরও বুঝতে সুবিধা হবে কার কোথায় অসুবিধা রয়েছে বা সুবিধা হচ্ছে।আমি সাগর পাড়ি দেবো
আশা করব আমি সাগর পাড়ি দেবো সম্পূর্ণ সাজেশনটা তোমাদের খুব কাজে আসবে তাই অনেক কষ্ট করে এই সাজেশনটা বানানো হয়েছে।
২০২৪ এর যারা পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য কিন্তু এই অংকে সাজেশনটা তৈরি করা হয়েছে। ২০২৪ এর পরীক্ষার্থীদের যদি আরও কোন সাজেশন লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং সার্চ বক্সে আপনি আপনার প্রশ্নটি লিখুন দেখবেন তার উত্তর নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সমস্ত সাবজেক্টের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব পেজটাকে বুক মার্ক করে রাখুন তাতে তোমাদের সুবিধা হবে।
চাইলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলেও যুক্ত হতে পারো টেলিকম চ্যানেলের লিংক নিচে দেওয়া রয়েছে ধন্যবাদ।
Class 4 Bengali Question & Answer – আমি সাগর পাড়ি দেবো
১. কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা কাব্যজগতে কী অভিধায় অভিহিত?
উত্তর :‘বিদ্রোহী কবি’ এই অভিধায় অভিহিত।
২. তাঁর লেখা দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।
উত্তর : নজরুলের লেখা কাব্যগ্রন্থের নাম অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি।
৩. কবিতায় উল্লিখিত ‘বিভেদ’ শব্দটি দেখো। ‘ভেদ’ শব্দটির আগে ‘বি’ বসে তৈরি হয়েছে নতুন শব্দ ‘বিভেদ। নীচে বেশ কিছু শব্দ দেওয়া হল। নীচের শব্দগুলির আগে ‘বি’ যোগ করে নতুন নতুন শব্দ তৈরি করো :
উত্তর : ভাগ ➙ বিভাগ। তৃষ্ণা ➙ বিতৃষ্ণা । চার ➙ বিচার। হার ➙ বিহার। জ্ঞান ➙ বিজ্ঞান। ক্রয় ➙ বিক্রয়।
৪. নির্দেশ অনুসারে লেখো :আমি সাগর পাড়ি দেবো
৪.১ ‘তালে তালে’ শব্দটিতে একই শব্দ পরপর দু-বার বসেছে। তোমাদের কবিতায় দেখো তো এরকম একই শব্দ পাশাপাশি দু-বার বসে কী কী শব্দ তৈরি হয়েছে।
উত্তর :দ্বীপে দ্বীপে, দেশে দেশে।
৪.২ ‘তালে তালে’ শব্দটিতে যেমন একই বর্ণ ‘ল’ দু-বার বসেছে তেমনি ‘ল’ ধ্বনিকে দু-বার ব্যবহার করে। আরও একটি শব্দ লেখো।
উত্তর : লাল।
৪.৩ উপরের প্রশ্ন দুটিতে ব্যবহৃত শব্দটির মতো পাঁচটি শব্দ তুমি নিজে তৈরি করো।
উত্তর : ঘাটে ঘাটে, পথে পথে, গাছে গাছে, ফুলে ফুলে, চলে চলে।
৪.৪ ‘র’ ধ্বনিকে দু-বার ব্যবহার করে দেখ তো কোন কোন শব্দ পাও। একটি করে দেওয়া হল। (যেমন- থরথর।)
উত্তর : ঝরবার। ফরফর। ঘরঘর। ধরধর। গরগর।
৬. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :আমি সাগর পাড়ি দেবো
৬.১ সওদাগর কোথায় পাড়ি দিতে চায়?
উত্তর :সওদাগর সাগরে পাড়ি দিতে চায়।
৬.২ ময়ূরপঙ্খি বজরা কীসের মতো দুলে দুলে চলবে?
উত্তর : ময়ূরপঙ্খি বজরা ঢেউয়ের দোলায় মরাল অর্থাৎ রাজহাঁসের মতো দুলে দুলে চলবে।
৬.৩ শুক্তি সওদাগরকে কী নজরানা দেবে?
উত্তর : শুক্তি সওদাগরকে মুক্তামালা নজরানা দেবে।
৬.৪ কথক সওদাগর হয়ে কাদের ভয় পান না?
উত্তর : কথক সওদাগর হয়ে হাঙর, কুমির, তিমিদের ভয় পান না।
৬.৫ কথক সওদাগর কীভাবে বিভেদ ভেঙে সমস্তকে একাকার করতে চান?
উত্তর : কথক সওদাগর বন্যা এনে বিভেদ ভেঙে ফেলে সমস্তকে একাকার করতে চান কারণ বন্যা এলে দেশে দেশে গাঁথা দেওয়ালগুলি ভেঙে যাবে ফলে আর বিভেদ থাকবে না।
৬.৬ কথক কাদের জলদস্যু বলেছেন? তাদের জন্য তিনি কাদের পাহারায় রেখে যেতে চান?
উত্তর : হাঙর, কুমির, তিমি এইসব জলচর প্রাণীদের কথক জলদস্যু বলেছেন। তাদের জন্য তিনি সিন্ধুগাজি, মাল্লামাঝি ও নৌ-সেনা রূপী জেলেকে পাহারায় রেখে যেতে চান।
৬.৭ দেশে দেশে দেয়াল গাঁথা’—বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? কীভাবে তিনি এর প্রতিকার করবেন?
উত্তর : দেশে দেশে মানুষের মধ্যে যে উচ্চনীচ, ধনী-গরিব, অধম-উত্তম এই ভেদাভেদ বুঝিয়েছেন। তিনি ভালোবাসার বন্যা বইয়ে সমস্ত বিভেদের প্রাচীর ভেঙে দিতে চান।
৬.৮ কবিতায় কথক কোন কোন জিনিসকে ‘সাত সংখ্যা’ দিয়ে উল্লেখ করেছেন?
উত্তর : সাত সংখ্যা দিয়ে কথক সাত সাগর বুঝিয়েছেন। সপ্ত মধুকর ডিঙাকে বুঝিয়েছেন।
৬.৯ দুঃখিনী মায়ের দুঃখ ঘোচাতে কবি কী করতে চান?
উত্তর : কবি নিজের দেশের সুধা নিয়ে অন্য দেশে দেবেন এবং অন্য দেশের সুধা এনে তাঁর দুঃখিনী মায়ের দুঃখ ঘোচাতে চান।
৬.১০ কবিতায় কোন্ কোন্ রত্নের উল্লেখ আছে খুঁজে বার করো।
উত্তর : কবিতায় উল্লেখ আছে রত্ন, মাণিক, মুক্তা, জহরত, পান্না ও চুনি।
৬.১১ কবিতায় কোন কোন জলজ প্রাণীর উল্লেখ আছে?
উত্তর : কবিতায় হাঙর ও কুমিরের উল্লেখ আছে।
৭. কবিতায় ‘বেচাকেনা’ শব্দ দুটি একসঙ্গে বসলেও শব্দ দুটি বিপরীতার্থক। পাশের শব্দঝুড়ির সাহায্যে এরকম কিছু শব্দের শূন্যস্থান পূরণ করো :
শব্দঝুড়ি : আলো, আকাশ, পাওনা, আগা, সুখ, নামা, মরণ, পশ্চাৎ আমি সাগর পাড়ি দেবো
উত্তর :মরণ ➙ বাঁচন, আকাশ ➙ পাতাল।
দেনা ➙ পাওনা। সুখ ➙ দুঃখ।
অগ্র➙ পশ্চাৎ, ওঠা ➙ নামা।
আলো➙ আঁধার, আগা ➙ গোড়া।
৮. মনে করো, তুমি সওদাগর। বিভিন্ন দেশে জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে যাও। জিনিসপত্র ছাড়া আর কী কী তুমি বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে দেবে? তাদের দেশ থেকে কী কী তোমার সঙ্গে আনবে?
উত্তর : আমি কবি নজরুলের মতোই উদার মন নিয়ে বিশাল নৌকা নিয়ে সওদাগর হয়ে দেশে দেশে বাণিজ্য করতে। যাব। বাণিজ্য করার আনন্দ সম্পূর্ণ আলাদা। মানুষ যা চায় তা যদি হাতের কাছে পেয়ে যায় তাহলে তারও যেমন আনন্দ হয়, আবার যে তাকে পাইয়ে দেয় সেও পায় খুব আনন্দ। আমি কবির মতো আমাদের দেশের নানারকম মণিমুক্তা এবং শৌখিন পণ্যদ্রব্য জাহাজে বোঝাই করে নিয়ে বিদেশে যাব। আবার, সেইসব দেশ থেকে আমাদের দেশের মানুষের চাওয়া বিভিন্ন পণ্যদ্রব্য নিয়ে যাবে। এ ছাড়া আমি মনে মনে যা খুব আশা করি তা হল এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের ভ্রাতৃত্বের বন্ধন, মিত্রতার বন্ধন, পারস্পরিক সাংস্কৃতিক বিনিময়ের বন্ধন। যেমন আমাদের নাচ বা নৃত্যকলা অন্য দেশে গিয়ে শেখাব, আবার তাদের দেশের নৃত্যকলা এদেশের মানুষকে শেখাব। আমি মনে করি এটাও বাণিজ্যের একটা অঙ্গীকার।
ভাবি আর বলি
১। জল খেলে মরে যায়।
উত্তর :আগুন।
২। নেই মই নেই ডানা, দেয় তবু আকাশে হানা।
উত্তর : ধোঁয়া।
৩। কখনও ভুল করে না অথচ সবসময় মার খায়—কে সে?
উত্তর : ঢাক।
Read More Class 4 Suggestion
আমাজনের জঙ্গলে | Click Here |
দুচাকার দুনিয়া | Click Here |
বিচিত্র সাধ | Click Here |
বনের খবর | Click Here |
মালগাড়ি | Click Here |
ছেলেবেলার দিনগুলি | Click Here |
বনভোজন | Click Here |
তোত্তো-চানের অ্যাডভেঞ্চার | Click Here |
আমি সাগর পাড়ি দেবো |
৪। বসে এক কোণে উড়ে যায় বিশ্বভ্রমণে।
উত্তর : ডাকটিকিট।
৫। জিনিসটা তোমারই অথচ অন্যে ব্যবহার করে তোমার চাইতে বেশি—কী সেটা?
উত্তর : তোমার নাম।
৬। ভরা পেটে হেলে রয়, খালি পেটে সোজা হয়।
উত্তর : ধান গাছ।
৭। তোমার ডান হাত দিয়ে কোন জিনিস তুমি কখনও ধরতে পারো না?
উত্তর : তোমারই ডান হাত।
৮। ছোট্ট দুটি জানালা। তা দিয়ে পুরো পৃথিবী দেখা যায়।
উত্তর : দুটি চোখ।
৯। পা ছাড়া আসে যায়, জিভ ছাড়া কথা কয়।
উত্তর : চিঠি।
১০। জন্মেও জন্মায়নি, না জন্মেও জন্মেছে—কী সেটা?
উত্তর : ডিম।