Class 4 Bengali Question & Answer – ছেলেবেলার দিনগুলি

Last Updated:

Class 4 Bengali Question & Answer – ছেলেবেলার দিনগুলি লেখক পুণ্যলতা চক্রবর্তী

ছেলেবেলার দিনগুলি যদি কোন কিছু বাদ পড়ে যায় তাহলে কিন্তু তোমরা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবে। আমরা এই যে সাজেশন তৈরি করে দিলাম এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত পরীক্ষার্থীদের জন্য তো অবশ্যই কিন্তু পুলিশ সাজেশনটা আপনারা কমপ্লিট করে নেবেন কারণ সমস্ত প্রশ্ন মাথায় রেখে এই সাজেশনটা তোমাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে নিচে পিডিএফও দেওয়া রয়েছে অবশ্যই তোমরা ছেলেবেলার দিনগুলি পিডিএফ তাকে ডাউনলোড করে নেবে এবং তোমাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে অবশ্যই শেয়ার করে দেবে।

যদি কারো কোন কিছু জানার থাকে বা বলার থাকে ছেলেবেলার দিনগুলি অবশ্যই নিজের কমেন্ট বক্সটিতে ক্লিক করে কমেন্ট করে দেবেন তাহলে আমাদেরও বুঝতে সুবিধা হবে কার কোথায় অসুবিধা রয়েছে বা সুবিধা হচ্ছে।

আশা করব  ছেলেবেলার দিনগুলি সম্পূর্ণ সাজেশনটা তোমাদের খুব কাজে আসবে তাই অনেক কষ্ট করে এই সাজেশনটা বানানো হয়েছে।

২০২৪ এর যারা পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য কিন্তু এই ছেলেবেলার দিনগুলি সাজেশনটা তৈরি করা হয়েছে। ২০২৪ এর পরীক্ষার্থীদের যদি আরও কোন সাজেশন লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং সার্চ বক্সে আপনি আপনার প্রশ্নটি লিখুন দেখবেন তার উত্তর নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সমস্ত সাবজেক্টের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব পেজটাকে বুক মার্ক করে রাখুন তাতে তোমাদের সুবিধা হবে।

চাইলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলেও যুক্ত হতে পারো টেলিকম চ্যানেলের লিংক নিচে দেওয়া রয়েছে ধন্যবাদ।

Class 4 Bengali Question & Answer – ছেলেবেলার দিনগুলি

১. পুণ্যলতা চক্রবর্তীর কয়েকজন ভাইবোনের নাম লেখো।
উত্তর :পুণ্যলতা চক্রবর্তীর ভাইবোনেরা হলেন সুকুমার রায়, সুবিনয় রায়চৌধুরী, সুখলতা রাও।

২. তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর : তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম—ছোট্ট ছোট্ট গল্প, রাজবাড়ি।

৪. নীচের এলোমেলো শব্দগুলি সাজিয়ে লেখো :
খা ড়া লে প / টি ল গু শ ট প / ঘ ল পু তু র / রা ক ম না / গ র গু রু ম্ভী

উত্তর :খা ড়া লে প = লেখাপড়া
টি ল গু শ ট প = পটগুলটিশ
ঘ ল পু তু র = পুতুলঘর
রা ক ম না = নামকরা
গ র গু রু ম্ভী = গুরুগম্ভীর।

৫. বন্ধনীর মধ্য থেকে ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে আবার লেখো :
উত্তর :৫.১ মা সুন্দর করে (এক/দুই/তিন/চার) তলা পুতুলঘর সাজিয়ে দিয়েছিলেন।
৫.২ তোমাকে দেখছি এবার (সোনার/তামার/লোহার/টিনের) বালা গড়িয়ে দিতে হবে।
৫.৩ হাতকড়ি পরায় (চোর/উকিল/শিক্ষক/পুলিশ)।
৫.৪ হ য ব র ল হল একটি (খেলনা/ট্রেন/গাছ/বই)।
৫.৫ (যোধপুরে/বিজাপুরে/ভাগলপুরে/মধুপুরে) সেই রেলগাড়ির কবিতা লিখেছিলেন।
৬. কোনটি বেমানান চিহ্নিত করো :

উত্তর :৬.১ ঘুঁটে/উনুন/কামান/রান্নাঘর।
৬.২ সিঁড়ি/চিলেকোঠা/বারান্দা/বাজার।
৬.৩ আলমারি/হাতকড়ি/চোর/পুলিশ।
৬.৪ জ্যাঠা/বাবা/দাদা/কাকা।

৭. ঘটনাক্রম অনুযায়ী সাজাও : ছেলেবেলার দিনগুলি

৭.১ খাওয়া সেরে এসে দেখি, পুতুল ঘরে সে এক অগ্নিকাণ্ড।
৭.২ দেখতে দেখতে ছাদটা কাদার খুঁটেতে ভরতি হয়ে গেল।
৭.৩ মনের দুঃখে খাতাটা ছিঁড়েই ফেললাম।
৭.৪ আর একটা মজার খেলা ছিল কবিতায় গল্প বলা।
৭.৫ অল্পের জন্য পুতুলগুলো বেঁচে গেল।

উত্তর :৭.২ দেখতে দেখতে ছাদটা কাদার খুঁটিতে ভরতি হয়ে গেল।
৭.১ যাওয়া সেরে এসে দেখি পুতুল ঘরে সে এক অগ্নিকাণ্ড।
৭.৫ অল্পের জন্য পুতুলগুলো বেঁচে গেল।
৭.৪ আর একটা মজার খেলা ছিল কবিতায় গল্প বলা।
৭.৩ মনের দুঃখে খাতাটা ছিঁড়েই ফেললাম।

৮. শব্দঝুড়ি থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
শব্দঝুড়ি : থ্যাপ, অস্থি, ভয়, চুঞ্চু, হরিদ্রা।

উত্তর :৮.১. জ্যেঠামশাইকেও বাড়ির ছেলেরা ভীষণ ভয়করত।
৮.২. হঠাৎ থ্যাপকরে কী একটা তাঁর পায়ের কাছে পড়ল।
৮.৩. একদা এক বাঘের গলায় ফুটে ছিল অস্থি।
৮.৪. চুঞ্চুমানে ওস্তাদ, এক্সপার্ট।
৮.৫. সেঁক দেয় তেল মাখে, লাগায় হরিদ্রা।

৯. একটি বাক্যে উত্তর দাও : ছেলেবেলার দিনগুলি

৯.১. পাঠে উল্লিখিত নতুন বাড়িটি কোথায় ছিল?
উত্তর :লেখিকার জ্যেঠামশাই ও পিসিমার বাড়ির কাছেই ছিল।

৯.২. সেই নতুন বাড়িতে কীসের অভাব ছিল না?
উত্তর : লেখিকার খেলার সাথির অভাব ছিল না।

৯.৩. লেখিকা ও তার সঙ্গীরা কোথা থেকে গঙ্গামাটি জোগাড় করেছিলেন?
উত্তর : ছাতের এক কোণে জমা করে রাখা জলের ট্যাংকের গঙ্গামাটি থেকে।

৯.৪. গঙ্গামাটি দিয়ে কী করা শুরু হল?
উত্তর : গঙ্গামাটি দিয়ে গোলাগুলি বানিয়ে লেখিকা ও তাঁর সাথিদের মধ্যে ভীষণ যুদ্ধ শুরু হল।

৯.৫. রান্নাঘরে উনুনের মধ্যে কী গুঁজে রাখা হত?
উত্তর : চুপি চুপি রান্নাঘরের উনুনের মধ্যে কাঁচা মাটির গোলাগুলিগুলো গুঁজে পুড়িয়ে নেওয়া হত।

৯.৬. লেখিকার জ্যেঠামশাইয়ের গলার আওয়াজ কেমন ছিল?
উত্তর : গম্ভীর আওয়াজ ছিল।

৯.৭. লেখিকার জ্যেঠামশাই সম্পর্কে কী শোনা যেত?
উত্তর : শোনা যেত তিনি মস্ত বড়ো খেলোয়াড়, গায়ে খুব জোের, আর রাগও খুব।

৯.৮. বাড়ির চাকর সিঁড়ির আলোটা উসকিয়ে দেওয়ার পর কী দেখা গিয়েছিল?
উত্তর : একতাল থলথলে কালোমতো নরম গঙ্গামাটির গুলি দেখা গিয়েছিল।

৯.৯. ছোটোদের পুতুলের বিয়েতে কেমন খাওয়া-দাওয়া হত?
উত্তর : ছোটো ছোটো পাতায় করে ছোটো ছোটো লুচি-মিষ্টি ইত্যাদি খাওয়াদাওয়া হত।

৯.১০. দোতলা পুতুলঘর কে সুন্দর করে সাজিয়ে দিয়েছিলেন?
উত্তর : লেখিকার মা সাজিয়ে দিয়েছিলেন।

৯.১১. কোন খেলার সময় লেখিকা ও তাঁর ভাই-বোনদের মন হালকা খুশিতে ভরে উঠত?
উত্তর : ‘রাগ বানানো খেলার শেষে তাঁদের হাসির স্রোতে মন হালকা খুশিতে ভরে উঠত।

৯.১২. কীভাবে লেখিকার বালা ভেঙে গিয়েছিল?
উত্তর : লেখিকার হাতে একটা বালা অন্য বালার মধ্যে ঢুকিয়ে তাঁর দাদা পুলিশ সেজে তাঁকে নিয়ে যাওয়ার সময় লেখিকা এক ঝটকায় ছাড়াতে গিয়েই বালাটা ভেঙে গিয়েছিল।

৯.১৩. পুতুলঘরে কীভাবে আগুন লেগেছিল?
উত্তর : পুতুলের বিয়েতে সাজানো ছোট্ট রঙিন মোমবাতি শেষ অবধি জ্বলে শেষ হওয়াতে ছাতের কাঠে আগুন লেগেছিল।

৯.১৪. সুন্দরকাকা লেখিকার দাদার পিঠ চাপড়ে কী বলেছিলেন?
উত্তর : সুন্দরকাকা লেখিকার দাদার পিঠ চাপড়ে বললেন, ‘চুঞ্চু মানে ওস্তাদ, এক্সপার্ট।

৯.১৫. লেখিকার দাদার প্রথম কবিতার নাম কী?
উত্তর : লেখিকার দাদার প্রথম কবিতার নাম ‘নদী’।

৯.১৬. তাঁর দ্বিতীয় কবিতাটি দাদা কত বৎসর বয়সে লিখেছিল?
উত্তর : আট-নয় বৎসর বয়সে।

৯.১৭. লেখিকার বাবা বিদেশ থেকে কী পাঠাতেন?
উত্তর : মজার মজার ছবি আর পদ্যে লেখিকাদের চিঠি লিখতেন।

১০. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

Read More:- Class 4 All Subject

১০.১. কীভাবে পটগুলটিশ খেলা চলত?
উত্তর :লেখিকাদের বাড়ির ছাতের এক কোণে ঘোলা জলের ট্যাংক থেকে গঙ্গামাটি তুলে জমা করা ছিল, তাই দিয়ে লেখিকা ও তাঁর খেলার সাথিরা গোলাগুলি বানিয়ে পটগুলটিশ খেলা করতেন।

১০.২. লেখিকার জ্যেঠামশাই কেমন মানুষ ছিলেন?
উত্তর : লেখিকার জ্যেঠামশাই ছিলেন গুরুগম্ভীর প্রকৃতির। তিনি মস্ত বড়ো খেলোয়াড় ছিলেন, গায়ে ছিল খুব জোর, আর ছিল খুব রাগ। তিনি বই পড়তে ভালোবাসতেন।

১০.৩. ‘রাগ বানানো’ খেলাটা কীভাবে খেলতে হত?
উত্তর : হয়তো কারও ওপর রাগ হয়েছে, তার শোধ দেওয়ার জন্য তার নামে যা তা অদ্ভুত গল্প বানিয়ে বলা হত। অবশ্য সেই গল্পে হিংস্রভাব বা সেই ব্যক্তির সম্পর্কে কোনো অনিষ্ট চিন্তা ছিল না। সবই ছিল বোকা বানানো হাস্যকর গল্প।

১০.৪. কোন কোন খেলার কথা পাঠ্যাংশে খুঁজে পেলে?
উত্তর : পাঠ্যাংশে পাওয়া গেছে এমন খেলাগুলির নাম হল-নরম মাটির গোলাগুলি বানিয়ে পরস্পরকে আক্রমণ করে পটগুলটিশ খেলা, চোর-পুলিশ খেলা, দস্যিপনা খেলা, ক্রিকেট খেলা, হকি খেলা, হুড়োহুড়ি খেলা, পুতুলখেলা, কবিতায় গল্প বলা খেলা ইত্যাদি।

১০.৫. কীভাবে পটগুলটিশের গুলি তৈরি হত?
উত্তর : লেখিকাদের বাড়ির ছাতের এক কোণে ঘোলা জলের ট্যাংক থেকে তুলে জমা করে রাখা গঙ্গামাটি গুলি তৈরি হত। পরবর্তী সময়ে আবার গুলিগুলোকে বেশ লাল করে উনুনে পুড়িয়ে নেওয়া হত।
১০.৬. ‘তোমাকে দেখছি এবার লোহার বালা গড়িয়ে দিতে হবে’।—একথা কে বলেছেন? কোন প্রসঙ্গে তাঁর এই উক্তি? বক্তাকে তোমার কেমন মনে হয়েছে?
উত্তর :একথা বলেছেন লেখিকার মা। দাদার সঙ্গে চোর-পুলিশ খেলছিলেন লেখিকা। লেখিকা চোর, তাঁর দাদা পুলিশ। লেখিকার হাতে সাপমুখো বালা ছিল। তার একটা মুখ টেনে ফাঁক করে অন্য বালাটা তার ভিতর গলিয়ে হাতকড়ি বানিয়ে দাদা তাঁকে নিয়ে যাওয়ার সময় লেখিকার এক ঝটকা টানে বালা ভেঙে তিন টুকরো হয়ে গেল। তা দেখে তাঁর মা হেসে এই কথা বলেছিলেন। লেখিকা সরল প্রকৃতির ছিলেন।

১০.৭. মেয়েদের খেলাধুলোর কেমন ছবি পাঠ্যাংশে খুঁজে পেলে?
উত্তর : মেয়েদের খেলাধুলোর মধ্যে পাঠ্যাংশে বিশেষ করে পুতুলখেলা খুঁজে পাওয়া গেল। দিদিদের সঙ্গে লেখিকা চমৎকার পুতুলখেলা খেলতেন। তাঁর মা সুন্দর করে দোতলা পুতুলঘর সাজিয়ে দিয়েছিলেন। ছিল ডলপুতুল, নাচের পুতুল, মাটির পুতুল, পুতুলের খাট-বিছানা, চেয়ার-টেবিল, টি-সেট, ডিনার সেট, পিতল ও মাটির হাঁড়িকুড়ি, হাতাবেড়ি কত ঘরকন্না রান্নাবান্না ইত্যাদি। পুতুলের সুন্দর সুন্দর জামাকাপড় পুঁতির গয়না, পুতুলের বিয়ে ইত্যাদি।

১০.৮. ‘হ য ব র ল’-র স্রষ্টা কে? তাঁকে লেখিকা কীভাবে স্মরণ করেছেন?
উত্তর : হ য ব র ল-র স্রষ্টা হলেন লেখিকার দাদা সুকুমার রায়। তাঁদের মধ্যে ‘রাগ বানানো খেলা খেলতে গিয়ে দাদার যুক্তিতে যা-তা অদ্ভুত হাস্যকর গল্প বানানো প্রসঙ্গে দাদাকে লেখিকা স্মরণ করেছেন।

১১. জ্যেঠতুতো, পিসতুতো, মাসতুতো— এইসব সম্পর্ক ছাড়াও আরও অনেক সম্পর্ক আমাদের পরিবারগুলিতে থাকে। তুমি যে-কয়টি সম্পর্কের নাম জানো সেগুলো লেখো।
উত্তর :মামাতো, খুড়তুতো ইত্যাদি সম্পর্ক।
১২. প্রতিশব্দ লেখো : ছেলেবেলার দিনগুলি
সাথি, বিশ্রাম, মজা, সিঁড়ি, রান্নাঘর, নিশান।

উত্তর :সাথি ➙ সঙ্গী, দোস্ত, বন্ধু, সহযাত্রী, সহচর, অনুগামী।
বিশ্রাম ➙ বিরত, বিরাম, জিরন, আরাম, ঘুম, আয়েশ।
মজা ➙ কৌতুক, ব্যঙ্গ, রসিকতা।
সিঁড়ি ➙ সোপান, পাইঠা, ধাপ, স্তর।
রান্নাঘর ➙ রন্ধনশালা, রন্ধনগৃহ, ভোগশালা, পাকগৃহ।
নিশান ➙ চিহ্ন, দাগ, পতাকা, ধ্বজা।

১৩. বর্ণবিশ্লেষণ করো : ছেলেবেলার দিনগুলি
অভাব, উনুন, আহত, টুকরো, মোমবাতি, চিঠি।

উত্তর :অভাব ➙ অ + ভ্ + আ + ব।
উনুন ➙ উ + ন্ + উ + ন।
আহত ➙ আ + হ্ + অ + ত্ + অ।
টুকরো ➙ ট্ + উ + ক্ + অ + র্ + ও।
মোমবাতি ➙ ম্ + ও + ম্ + অ + ব্ + আ + ত্ + ই।
চিঠি ➙ চ্ + ই + ঠ্ +ই।

১৪. সন্ধি বিচ্ছেদ করো : ছেলেবেলার দিনগুলি
স্বস্তি, নগেন্দ্র, আরেক।

উত্তর :স্বস্তি ➙ সু + অস্তি।
নগেন্দ্র ➙ নগ + ইন্দ্র।
আরেক ➙ আর + এক।
১৫. নীচের গদ্যটিতে যতিচিহ্ন ব্যবহার করো :
ধমক দিয়ে বললেন এটা আবার কী কোত্থেকে এল চাকর কাঁচুমাচু হয়ে বলল আজ্ঞে ছেলেরা কী যেন খেলা করছিল।

উত্তর : ধমক দিয়ে বললেন, ‘এটা আবার কী, কোথেকে এল?’ চাকর কাচুমাচু হয়ে বলল, ‘আছে, ছেলেরা কী যেন খেলা করছিল।’
১৬. পাশের প্রতিটি বিষয় নিয়ে পাঁচটি করে স্বাধীন বাক্য লেখো :
গয়না, পরিবার, ঘুঁটে।

উত্তর :গয়না ➙
(১) মেয়েদের শখ সারা গায়ে গয়না পরা।
(২) সোনার গয়না কেনা এখন দুঃসাধ্য।
(৩) গয়না পরে মেলায় যেয়ো না।
(৪) গয়না কিনতে গেলে ভালো জুহুরির কাছে যেতে হয়।
(৫) দিদির গায়ের গয়না পরিয়ে বাপমরা মেয়েটির বিয়ে দিতে হল।

পরিবার ➙
(১) কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি পরিবার গঠিত হয়।
(২) কয়েকটি পরিবার নিয়ে একটি পাড়া গড়ে ওঠে।
(৩) এবার দুর্গাপূজায় পরিবার পিছু পাঁচশো টাকা ধার্য হয়েছে।
(৪) গ্রামে আছে একটি মাত্র ঘোষ পরিবার।
(৫) এমন কোনো পরিবার নেই যার ঘরের কেউ মারা যায়নি।

ঘুঁটে ➙
(১) গোরুর গোবর শুকনো হলে ঘুঁটে তৈরি হয়। (২) ঘুঁটে একটি উৎকৃষ্ট জ্বালানি।
(৩) গরিব মেয়েটি ঘুঁটে বিক্রি করে সংসার চালায়।
(৪) এখন এক বস্তা ঘুঁটে কিনলে একশো টাকা দিতে হয়।
(৫) কবিতায় আছে, ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাসে।

× close ad