Class 4 Bengali Question & Answer – বিচিত্র সাধ Download PDF

Last Updated:

Class 4 Bengali Question & Answer – বিচিত্র সাধ লেখক কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বিচিত্র সাধ যদি কোন কিছু বাদ পড়ে যায় তাহলে কিন্তু তোমরা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবে। আমরা এই যে সাজেশন তৈরি করে দিলাম এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত পরীক্ষার্থীদের জন্য তো অবশ্যই কিন্তু পুলিশ সাজেশনটা আপনারা কমপ্লিট করে নেবেন কারণ সমস্ত প্রশ্ন মাথায় রেখে এই সাজেশনটা তোমাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে নিচে পিডিএফও দেওয়া রয়েছে অবশ্যই তোমরা ছেলেবেলার দিনগুলি পিডিএফ তাকে ডাউনলোড করে নেবে এবং তোমাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে অবশ্যই শেয়ার করে দেবে।

যদি কারো কোন কিছু জানার থাকে বা বলার থাকে বিচিত্র সাধ অবশ্যই নিজের কমেন্ট বক্সটিতে ক্লিক করে কমেন্ট করে দেবেন তাহলে আমাদেরও বুঝতে সুবিধা হবে কার কোথায় অসুবিধা রয়েছে বা সুবিধা হচ্ছে।

আশা করব  বিচিত্র সাধ সম্পূর্ণ সাজেশনটা তোমাদের খুব কাজে আসবে তাই অনেক কষ্ট করে এই সাজেশনটা বানানো হয়েছে।

২০২৪ এর যারা পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য কিন্তু এই বিচিত্র সাধ সাজেশনটা তৈরি করা হয়েছে। ২০২৪ এর পরীক্ষার্থীদের যদি আরও কোন সাজেশন লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং সার্চ বক্সে আপনি আপনার প্রশ্নটি লিখুন দেখবেন তার উত্তর নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সমস্ত সাবজেক্টের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব পেজটাকে বুক মার্ক করে রাখুন তাতে তোমাদের সুবিধা হবে। বিচিত্র সাধ

চাইলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলেও যুক্ত হতে পারো টেলিকম চ্যানেলের লিংক নিচে দেওয়া রয়েছে ধন্যবাদ।

Class 4 Bengali Question & Answer – বিচিত্র সাধ

১. সহজপাঠ বইটির লেখকের নাম কী?
উত্তর :সহজপাঠ বইটির লেখকের নাম বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২. কবি রবীন্দ্রনাথ কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর : কবি রবীন্দ্রনাথ ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।

৩. একটি বাক্যে উত্তর দাও : বিচিত্র সাধ

৩.১ পাঠশালা শব্দটির একটি সমার্থক শব্দ লেখো।
উত্তর : পাঠশালা শব্দটির একটি সমার্থক শব্দ হল বিদ্যালয়।

৩.২ কবিতার কথক বাড়ির গলি দিয়ে কোথায় যায়?
উত্তর : কবিতার কথক বাড়ির গলি দিয়ে পাঠশালায় যায়। ৩.৩ পাঠশালায় যাওয়ার পথে কথকের মনে কোন্ কল্পনা জেগে ওঠে?
উত্তর : পাঠশালায় যাওয়ার পথে কথকের মনে ফেরিওলা হয়ে ফেরি নিয়ে বেড়ানোর কল্পনা জেগে ওঠে।

৩.৪ সারাদিনের শেষে বাড়ি ফেরার পথে সে কী দেখতে পায়?
উত্তর : সারাদিনের শেষে বাড়ি ফেরার পথে কথক দেখতে পায় যে বারুদের ফুল-বাগানের মাঝে কোদাল নিয়ে মালি মাটি কোপায়। তার গায়ে মাথায় কত ধুলোবালি ভরে রয়েছে। তার কাজে কেউ তাকে মানা করছে না, বা বকছে না। কেউ কোদাল পায়ে পড়ে যাবে বলে বারণও করছে না।

৩.৫ ‘ফেরিওয়ালা’, ‘মালি’ কিংবা ‘পাহারওলা’-র জীবনের স্বাধীনতা কথককে কীভাবে আকর্ষণ করেছে?
উত্তর : ‘ফেরিওয়ালা’, ‘মালি’ কিংবা ‘পাহারওলা’-র জীবনের স্বাধীনতা কথককে ভীষণভাবে আকর্ষণ করেছে। কথক দিনরাত তাদের এই স্বাধীনতাকে নিজের জীবন দিয়ে উপলব্ধি করার কল্পনায় মগ্ন হয়ে আছেন।

৩.৬ রাতের বেলা জানালা দিয়ে বক্তা কাকে দেখে?
উত্তর : রাতের বেলা জানালা দিয়ে বক্তা পাগড়ি পরা পাহারাওলাকে যেতে দেখে। যে লণ্ঠন ঝুলিয়ে বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে থাকে।

৪. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও : বিচিত্র সাধ

৪.১ মালির জীবনের সঙ্গে বক্তার নিজের জীবনের অমিলগুলি কী?
উত্তর :প্রথমত মালির কাজ হল কোদাল দিয়ে মাটি কোপানো, গাছপালা, ফুল-বাগানের পরিচর্যা করা কিন্তু বক্তার কাজ তা নয়। তার কাজ হল লেখাপড়া করা ও পাঠশালায় যাওয়া। দ্বিতীয়ত, মালির গায়ে মাথায় ধুলোবালি লাগলে কেউ তাকে বকে না, কিন্তু বক্তার গায়ে মাথায় ধুলোবালি লাগলে তার মা ভীষণ বকাবকি করেন এবং ধুলোবালি ধুয়ে সাফ জামা পরিয়ে দেন।

৪.২ ফেরিওলার জীবনের কোন্ বিষয়গুলি বক্তাকে আকর্ষণ করে?
উত্তর : ফেরিওলা এক স্বাধীন জীবনের অধিকারী। সে তার খেয়ালখুশি মতো চলে। তার কোনো বাড়ি ফেরার নির্দিষ্ট সময় নেই, তার কোনো খাওয়ারও সময় নেই, তাকে কেউ মানা করে না সে তার ইচ্ছেমতন যে পথে খুশি সেই পথে ফেরি নিয়ে বেড়াতে পারে। ফেরিওলার এই খেয়ালখুশি মতো পথ চলাই বক্তাকে আকর্ষণ করে। বক্তাও চায় তার মতো ফেরি করে বেড়াতে।

৪.৩ বক্তার দৃষ্টি অনুযায়ী রাতের দৃশ্য বর্ণনা করো।
উত্তর :একটু বেশি রাত হতে না হতে বক্তার মা তাকে ঘুম পাড়িয়ে দিতে চান, তখন জানালা দিয়ে বক্তা দেখেন রাতের বেলায় গলি অন্ধকার হয়ে গেছে, পথে লোকজন বেশি দেখা যায় না। গলির গ্যাসের আলো মিটমিট করে জ্বলে। সেই সময় হাতে লণ্ঠন ঝুলিয়ে পাগড়ি মাথায় পাহারাওলা বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে বাড়ি পাহারা দেয়। রাত দশটা-এগারোটা বেজে গেলেও তাকে কেউ কিছু বলে না।

৪.৪ কবিতায় কথকের নানারকম সাধের যে পরিচয় পাও তা উল্লেখ করো।
উত্তর : কথকের সাধ হল পড়াশুনার সেলেট ফেলে দিয়ে খেয়াল খুশি মতন পথে ফেরিওলার মতন ফেরি নিয়ে বেড়াতে। কথক বাবুদের ফুল বাগানের মালি হতে চায়, মালির মতো তার একমনে কাজ করার সাধ হয় যেখানে কেউ তাকে বকবেনা, মানাও করবে না তার কাজে। একটু বেশি রাতে যখন মা তাকে ঘুম পাড়াতে চান তখন তার সাধ হয় পাহারওলা হয়ে আপনমনে গলির ধারে জেগে থাকতে। বিচিত্র সাধ

৫. বাক্যরচনা করো :
কোদাল, পাগড়ি, গলি, খুশি, ফেরিওলা।

উত্তর :কোদাল ➙ চাষি কোদাল দিয়ে জমির আগাছা পরিষ্কার করে।
পাগড়ি ➙ পাঞ্জাবিরা মাথায় পাগড়ি পরে।
গলি ➙ কলকাতায় বোধহয় দশহাজার গলি আছে।
খুশি ➙ আমি ‘যেমন খুশি সাজো’ খেলায় রাজা সাজতে চাই।
ফেরিওলা ➙ পাড়াগাঁয়ে ফেরিওলা প্রায় দেখাই যায় না।
৬. এই কবিতায় এক শিশুর অনেক সাধের কথা আছে। তেমনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরেরই লেখা যে কবিতায় ফুল, প্রদীপের আলো, পুকুরের জল এদের সাধের কথা আছে সেই কবিতাটির বিষয়ে নিজের ভাষায় ছয়টি বাক্য লেখো। এখানে প্রয়োজনে শিক্ষিকা/শিক্ষকের সাহায্য নাও।

উত্তর :রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এইরকমই একটি কবিতার নাম ‘কতদিন ভাবে ফুল উড়ে যাব কবে’। এই কবিতাটির বিষয়ে নীচে ছয়টি বাক্য লেখা হল —

(১) ফুল একদিন ভাবল যেখানে খুশি উড়ে যাব।
(২) প্রজাপতি হয়ে ফুল ডানা মেলে দিল।
(৩) প্রদীপ প্রতিদিন ভাবছিল উড়তে পারলে ভালো হত।
(৪) প্রদীপ একদিন জোনাকি হয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল।
(৫) পাখির ওড়া দেখে পুকুরের জলেরও উড়তে ইচ্ছা হল।
(৬) ধোঁয়া-ডানা মেলে একদিন পুকুরের জল সহজে আকাশে চলে গেল।

৭. ‘ওলা/ওয়ালা’ যোগে পাঁচটি শব্দ তৈরি করোঃ যেমন—‘ফেরিওলা’, ‘বাঁশিওয়ালা’। বিচিত্র সাধ

Read More:- Class 4 All Subject

উত্তর :বাড়িওলা/বাড়িওয়ালা।
চুড়িওলা/চুড়িওয়ালা।
কাবুলিওলা/কাবুলিওয়ালা।
বাঁশিওলা/বাঁশিওয়ালা।
রিকশাওলা/ রিকশাওয়ালা।
৯. নীচের বাক্যগুলি থেকে কর্তা, কর্ম, ক্রিয়া নির্দিষ্ট স্থানে বসাও :

উত্তর :৯.১ মা তারে তো পরায় না সাফ জামা।
৯.২ চিনের পুতুল ঝুড়িতে তার থাকে।
৯.৩ জানালা দিয়ে দেখি চেয়ে পথে।
৯.৪ ইচ্ছে করে পাহারাওয়ালা হয়ে গলির ধারে আপন মনে জাগি।
১০. কবিতার কথক কোন সময়ে কী কী ঘটতে দেখে তা লেখো। আর একই সাথে ঠিক এই সময়গুলোতে তুমি কী করো এবং কী ঘটতে দেখো লেখো।

উত্তর :1. বেলা সাড়ে দশটায় কবিতার কথক তার স্কুলে যাওয়ার সময় দেখতে পায় ফেরিওলা ফেরি নিয়ে যাচ্ছে। আমি স্কুলের বাস ধরার জন্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকি। রাস্তায় মানুষজনের কাজে যাওয়ার জন্য ভীষণ ব্যস্ততা দেখতে পাই।

2. কবিতার কথক বিকেল সাড়ে চারটের সময় হাতে কালি মেখে বাড়ি ফেরার পথে দেখতে পায় কোদাল হাতে মালি বাবুদের বাগানে মাটি কোপায়। আমি স্কুল থেকে বাসে করে বাড়ি ফিরি। রাস্তাঘাট একটু ফাঁকা থাকে। আমার মতো অন্যান্য স্কুলের অনেক ছেলেমেয়ে কেউ মা-বাবার হাত ধরে আবার কেউ ভ্যানরিকশায় বাড়ি ফেরে।

3. রাত এগারোটার সময় কবিতার কথক মায়ের কোলে শুয়ে জেগে থাকে। আর জানলা দিয়ে দেখতে পায় লণ্ঠন হাতে পাগড়ি পরে পাহারাওলা যায়। আঁধারগলি, লোকজন চলাচল করে কম, মিটমিটিয়ে গ্যাসের আলো জ্বলে। লণ্ঠন হাতে ঝুলিয়ে পাহারাওলা বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে থাকে। আমি আমার মায়ের পাশে শুয়ে পড়ি। বড়ো রাস্তায় তখনও গাড়ি চলছে শব্দ শুনতে পাই না। বিচিত্র সাধ

× close ad