নদীর বিদ্রোহ Madhyamik Bengali Suggestion 2023 | মাধ্যমিক নদীর বিদ্রোহ সাজেশন ২০২3 যদি যদি কোন কিছু বাদ পড়ে যায় তাহলে কিন্তু তোমরা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবে। আমরা এই যে সাজেশন তৈরি করে দিলাম এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত পরীক্ষার্থীদের জন্য তো অবশ্যই কিন্তু full সাজেশনটা আপনারা কমপ্লিট করে নেবেন কারণ সমস্ত প্রশ্ন মাথায় রেখে এই সাজেশনটা তোমাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে নিচে পিডিএফও দেওয়া রয়েছে অবশ্যই তোমরা পিডিএফ তাকে করে নেবে এবং তোমাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে অবশ্যই শেয়ার করে দেবে। নদীর বিদ্রোহ Madhyamik Bengali Suggestion 2023
যদি কারো কোন কিছু জানার থাকে বা বলার থাকে অবশ্যই নিজের কমেন্ট বক্সটিতে ক্লিক করে কমেন্ট করে দেবেন তাহলে আমাদেরও বুঝতে সুবিধা হবে কার কোথায় অসুবিধা রয়েছে বা সুবিধা হচ্ছে। নদীর বিদ্রোহ Madhyamik Bengali Suggestion 2023
আশা করব সম্পূর্ণ সাজেশনটা তোমাদের খুব কাজে আসবে তাই অনেক কষ্ট করে এই সাজেশনটা বানানো হয়েছে।
নদীর বিদ্রোহ Madhyamik Bengali Suggestion 2023 দেবে তাদের জন্য কিন্তু এই অংকে সাজেশনটা তৈরি করা হয়েছে। ২০২৩ এর মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের যদি আরও কোন সাজেশন লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং সার্চ বক্সে আপনি আপনার প্রশ্নটি লিখুন দেখবেন তার উত্তর নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং সমস্ত সাবজেক্টের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব পেজটাকে বুক মার্ক করে রাখুন তাতে তোমাদের সুবিধা হবে।
চাইলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলেও যুক্ত হতে পারো টেলিকম চ্যানেলের লিংক নিচে দেওয়া রয়েছে ধন্যবাদ। নদীর বিদ্রোহ Madhyamik Bengali Suggestion 2023
Read More:-Madhyamik History Suggestion 2023
বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১)
নদীর বিদ্রোহ (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়) গল্প প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
- নদীর বিদ্রোহ’ গল্পটির লেখক হলেন
(ক) বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (খ) শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (গ) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তরঃ (গ) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
- কোন্ সময়ের প্যাসেঞ্জার ট্রেনটিকেরওনা করিয়ে দিয়েছিল নদেরচাঁদ?
ক) তিনটের (খ) চারটা পঁয়তাল্লিশের (গ) দুটো পনেরোর (ঘ) এগারোটার
উত্তরঃ (খ) চারটা পঁয়তাল্লিশের
- রেলস্টেশন থেকে কত মাইল দূরে ছিল নদীর ব্রিজ?
(ক) দুই মাইল (খ) দেড় মাইল (গ) এক মাইল (ঘ) আড়াই মাইল
উত্তরঃ (গ) এক মাইল
- কতদিন ধরে অবিরত বৃষ্টি চলছে?
(ক) তিনদিন (খ) চারদিন (গ) সাতদিন (ঘ) পাঁচদিন
উত্তরঃ (ঘ) পাঁচদিন
- নদেরাদের কতদিন নদীকে দেখা হয়ে ওঠেনি?
(ক) তিনদিন (খ) চারদিন (গ) দু-দিন (ঘ) পাঁচদিন
উত্তরঃ (ঘ) পাঁচদিন
- “ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল”—কে?
(ক) নতুন সহকারী (খ) নদেরচাঁদ (গ) ট্রেনের চালক (ঘ) ট্রেনের খালাসি
উত্তরঃ (খ) নদেরচাঁদ
- দু-দিকে মাঠ-ঘাটের কী অবস্থা হয়েছিল?
(ক) ফেটে চৌচির হয়ে গিয়েছিল (খ) জলে ডুবে গিয়েছিল (গ) বন-জঙ্গলে ভরে গিয়েছিল (ঘ) নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছিল
উত্তরঃ (খ) জলে ডুবে গিয়েছিল
- কোথাকার উঁচু বাঁধ ধরে নদেরচাঁদ হাঁটছিল?
(ক) নদীর (খ) মাঠের (গ) রেলের (ঘ) সদর রাস্তার
উত্তরঃ (গ) রেলের
- কত বছর বয়সে নদীর জন্য নদেরচাঁদের মায়া একটু বেশি স্বাভাবিক?
(ক) ত্রিশ বছর (খ) পঁয়ত্রিশ বছর (গ) পঁচিশ বছর (ঘ) কুড়ি বছর
উত্তরঃ (ক) ত্রিশ বছর
- নদেরচাঁদের জন্ম
(ক) শহরে (খ) নদীর ধারে (গ) নদীর অনেক দূরে (ঘ) মফস্সলে
উত্তরঃ (খ) নদীর ধারে
- নদেরচাঁদের দেশের নদীটি ছিল
(ক) ক্ষীণস্রোতা নির্জীব (খ) খরস্রোতা (গ) শুষ্কপ্রায় (ঘ) শীর্ণকায়া
উত্তরঃ (ক) ক্ষীণস্রোতা নির্জীব
- নদেরচাঁদ প্রায় কেঁদে ফেলেছিল কারণ
(ক) নদীতে বন্যা দেখা দিয়েছিল বলে (খ) তার প্রিয় নদীটি শুকিয়ে যাচ্ছিল বলে (গ) নদীতে ঢেউ উঠেছিল বলে (ঘ) নদীর ঢেউয়ের প্রভাবে ব্রিজ ভেঙে গিয়েছিল বলে
উত্তরঃ (খ) তার প্রিয় নদীটি শুকিয়ে যাচ্ছিল বলে
- কোথায় এসে নদেরচাঁদ নদীর দিকে তাকিয়ে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল?
(ক) স্টেশনের কাছে এসে (খ) নদীর বাঁধের কাছাকাছি এসে (গ) ব্রিজের কাছাকাছি এসে (ঘ) রেললাইনের কাছে এসে
উত্তরঃ (গ) ব্রিজের কাছাকাছি এসে
- “নদেরচাদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”—কারণ
(ক) নদীর পাড়ে বসতে পেরেছে বলে (খ) ব্রিজের ওপর বসতে পেরেছে বলে (গ) ইচ্ছে করলেই হাত বাড়িয়ে জল স্পর্শ করতে পারবে বলে (ঘ) নদীকে দেখতে পাচ্ছে বলে
উত্তরঃ (গ) ইচ্ছে করলেই হাত বাড়িয়ে জল স্পর্শ করতে পারবে বলে
- নদেরচাঁদ পকেট থেকে কী বের করে নদীর জলে ফেলছিল?
(ক) পাথর (খ) চিঠির পাতা (গ) ইটের টুকরো (ঘ) চকের টুকরো
উত্তরঃ (খ) চিঠির পাতা
- নদেরচাঁদ কাকে চিঠি লিখেছিল?
(ক) মা-কে (খ) বাবা-কে (গ) বউকে (ঘ) ভাইকে
উত্তরঃ (খ) বাবা-কে
- নদেরচাঁদ বউকে কত পাতার চিঠি লিখেছিল ?
(ক) চার পাতার (খ) তিন পাতার (গ) দুই পাতার (ঘ) পাঁচ পাতার
উত্তরঃ (গ) দুই পাতার
- অন্ধকারে অতি সাবধানে লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে নদেরচাঁদ কোথায় ফিরে চলল?
(ক) স্টেশনের দিকে (খ) বাজারের দিকে (গ) অফিসের দিকে (ঘ) মাঠের দিকে
উত্তরঃ (ক) স্টেশনের দিকে
- কোন্ ট্রেনটি নদেরচাঁদকে পিষে মেরে দেয় ?
(ক) ২নং আপ প্যাসেঞ্জার (খ) ৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার (গ) ৮নং ডাউন প্যাসেঞ্জার (ঘ) ৪নং আপ প্যাসেঞ্জার
উত্তরঃ (খ) ৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার
- “… এতকাল নদেরচাঁদ গর্ব অনুভব করিয়াছে।”– গর্ব অনুভবের কারণ
(ক) নদীর প্রতি তার ভালোবাসা (খ) নতুন রং করা ব্রিজ (গ) নিজের জীবিকা-পেশা (ঘ) শৈশবের ক্ষীণস্রোতা নদী
উত্তরঃ (খ) নতুন রং করা ব্রিজ
Read More:- Madhyamik Geography Suggestion 2023
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) নদীর বিদ্রোহ (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়) গল্প প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
- নদীর বিদ্রোহ’ গল্পটি কোন পত্রিকায়, কবে প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ নদীর বিদ্রোহ’ গল্পটি ‘বঙ্গশ্রী’ পত্রিকায় ১৩৪৫ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
- নদেরচাঁদ তার সহকারীকে কোনো কথা বললে সে কী উত্তর দিত?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদ তার সহকারীকে কোনো কথা জিজ্ঞাসা করলে সে ‘আজ্ঞে হ্যাঁ” অথবা “আজ্ঞে না’ বলত।
- নদেরচাঁদ লাইন ধরে কোন দিকে হাঁটছিল?
উত্তরঃ নদেরচাঁদ লাইন ধরে একমাইল দূরে নদীর ওপরকার ব্রিজের দিকে হাঁটছিল। - ক-দিন অবিরত বৃষ্টি হয়ে, কখন বৃষ্টি থেমেছিল ?
উত্তরঃ পাঁচদিন অবিরত বৃষ্টি হয়ে বিকালের দিকে বৃষ্টি থেমেছিল। - পাঁচদিন নদীকে না-দেখে নদেরচাঁদ কেমন বোধ করছিল ?
উত্তরঃ পাঁচদিন নদীকে না-দেখে নদেরচাঁদ নদীকে দেখার জন্য ছেলেমানুষের মতো উৎসুক হয়ে উঠেছিল। - নদেরচাঁদ কীসের ওপর দিয়ে হাঁটতে থাকে?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদ রেলের উঁচু বাঁধ ধরে হাঁটতে থাকে। - নদেরচাঁদের দেশের নদীটির ক্ষীণ স্রোতধারা একবার শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হলে সে কী করেছিল?
উত্তরঃ নদেরচাঁদের দেশের নদীটির অনাবৃষ্টির জন্য ক্ষীণ স্রোতধারা শুকিয়ে যাওয়া উপক্রম হলে সে প্রায় কেঁদে ফেলেছিল। - ব্রিজের কাছাকাছি এসে প্রথমবার নদীর দিকে দৃষ্টিপাত করে নদেরচাঁদ কী করল?
উত্তরঃ বিজের কাছাকাছি এসে প্রথমবার নদীর দিকে দৃষ্টিপাত করে নদের স্তম্ভিত হয়ে গেল। - স্টেশনের কাছে নদীটি নদেরচাঁদের কত বছরের চেনা ?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে স্টেশনের কাছে নদী নদেরচাঁদের চার বছরের চেনা। - “নদীকে এভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিতে পারে।”—কী কৈফিয়ত দিয়েছে নদেরচাঁদ?
উত্তরঃ নদীকে এমনভাবে ভালোবাসার কারণ হিসেবে নদেরচাঁদ কৈফিয়ত দিয়েছে নদীর ধারে তার জন্ম, নদীর ধারে সে মানুষ হয়েছে এবং নিবিড়ভাবে চিরদিন নদীকে সে ভালোবেসেছে। - “কিন্তু সে চাঞ্চল্য যেন ছিল পরিপূর্ণতার আনন্দের প্রকাশ।”—কোন্ চাঞ্চল্যের কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ পাঁচদিন আগে বর্ষার জলে পরিপুষ্ট নদীর পঙ্কিল জলস্রোতে যে-চাল দেখা গিয়েছিল—এখানে সেই চাঞ্চল্যের কথাই বলা হয়েছে। - নদেরচাঁদের চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে দেখে কীরকম মনে হয়েছিল?
উত্তরঃ নদেরচাঁদের চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে দেখে আরও বেশি ভয়ংকর আরও বেশি অপরিচিত মনে হয়েছিল। - নদেরচাঁদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, সেটা কোথায় ছিল?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, সেটা তার পকেটেই ছিল। - চিঠির মধ্যে কী কথা লেখা ছিল?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে দেরাদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, তার মধ্যে বিরহবেদনাপূর্ণ কথা ছিল। - “নদেরচাঁদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”—কী কারণে নদেরচাঁদের ভারি আমোদ বোধ হচ্ছিল?
উত্তরঃ নদীর জল ফুলে-ফেঁপে এত উচু হয়েছিল যে, ইচ্ছে করলেই হাত বাড়িয়ে নদীর জলকে স্পর্শ করা যায়–তা দেখে নদের্চাদের ভারি আমোদ বোধ হচ্ছিল। - “চিঠি পকেটেই ছিল।”—কোন চিঠির কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ দু-দিন ধরে বাইরের অবিশ্রান্ত বর্ষণের সঙ্গে সুর মিলিয়ে নদেরচাঁদ তার স্ত্রীকে প্রাণপণে একটি পাঁচ পৃষ্ঠাব্যাপী বিরহবেদনাপূর্ণ চিঠি লিখেছিল—সেই চিঠির কথা এখানে বলা হয়েছে। - “একটু মমতা বোধ করিল বটে,”~-কীসের প্রতি মমতাবোধের কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ দু-দিন অবিরাম বৃষ্টির সঙ্গে সুর মিলিয়ে নদেরচাঁদ তার স্ত্রীকে একটি পাঁচ বৃষ্ঠাব্যাপী বিরহবেদনাপূর্ণ চিঠি লিখেছিল, সেই চিঠিটিকে নদীর স্রোতে ফেলে দেওয়ার ব্যাপারে একটু মমতাবোধ করছিল সে। - “নদেরচাঁদের মন হইতে ছেলেমানুষি আমোদ মিলাইয়া গেল।”—কেন নদেরচাঁদের মন থেকে ছেলেমানুষি আমোদ মিলিয়ে গেল?
উত্তরঃ নদী থেকে একটি অশ্রুতপূর্ব শব্দ উঠছিল এবং তার সঙ্গে বৃষ্টির ঝমঝম শব্দ মিশে হঠাৎ এমন একটি সংগত সৃষ্টি করেছিল যে, নদেরচাঁদের মন থেকে ছেলেমানুষি আমোদ মিলিয়ে গেল। - “বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের।”—কীসের ভয় করছিল নদেরচাঁদের?
উত্তরঃ নদীর ক্ষিপ্ত রূপ এবং প্রবল বর্ষণ ও ব্রিজের ওপর দিয়ে দ্রুতবেগে ট্রেন যাওয়ার শব্দ—সবমিলিয়ে, এমন একটি ভয়ানক অবস্থার সৃষ্টি করছিল যে, তাতে নদেরচাঁদের ভয় করতে লাগল। - “হঠাৎ তাহার মনে হইয়াছে,”—কার, কী মনে হয়েছে?
উত্তরঃ নদেরচাঁদের হঠাৎ মনে হয়েছে রোযে, ক্ষোভে উন্মত্ত এই নদীর আর্তনাদি জলরাশির কয়েক হাত উঁচুতে এমন নিশ্চিন্ত মনে এতক্ষণ বসে থাকা তার উচিত হয়নি। - “নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে।”—নদীর বিদ্রোহের কী কারণ সে বুঝতে পেরেছে?
উত্তরঃ নদীর বিদ্রোহের কারণ হল—ব্রিজটি ভেঙে, দু-পাশে মানুষের হাতে গড়া বাঁধ চুরমার করে সে স্বাভাবিক গতিতে প্রবাহিত হওয়ার পথ করে নিতে চায়। - “এত কাল নদেরচাঁদ গর্ব অনুভব করিয়াছে।”—কার জন্য নদেরচাঁদ এতকাল গর্ব অনুভব করেছে?
উত্তরঃ স্টেশনের কাছে নতুন রং করা ব্রিজটির জন্য এতকাল নদেরচাঁদ গর্ব অনুভব করেছে। - “আজ তার মনে হইল কী প্রয়োজন ছিল ব্রিজের?”—এই প্রশ্নের কী পরিণাম লক্ষ করা যায়?
উত্তরঃ প্রশ্নোদ্ধৃত প্রশ্নটির জবাব দেওয়ার জন্যই হয়তো ৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি নদেরচাঁদকে পিষে দিয়ে ছোটো স্টেশনের দিকে চলে গেল।
Read More:- Madhyamik পথের দাবী Suggestion 2023
ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৩) নদীর বিদ্রোহ (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়) গল্প প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
- “নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল।”—নদেরচাঁদ। কে? নদেরচাঁদ কেন ছেলেমানুষের মতো ‘ঔৎসুক্য বোধ’ করতে লাগল? ১+২
- “ব্রিজের একপাশে আজ চুপচাপ বসিয়া কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না।”–‘সে’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? নদীর কোন্ রূপকে। সে কল্পনা করার চেষ্টা করছিল ? ১+২
- “নদীর জন্য এমনভাবে পাগল হওয়া কি তার সাজে?”—কার কথা বলা হয়েছে? তার কোন পাগলামির কথা এখানে প্রকাশ পেয়েছে? ১+২
- “নদীকে এভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিতে পারে।”—নদীকে ভালোবাসার কী কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিয়েছিল?
- “…সে প্রায় কাদিয়া ফেলিয়াছিল,”–‘সে’ কে? তার এরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল কেন? ১+২
- “ব্রিজের কাছাকাছি আসিয়া প্রথমবার নদীর দিকে দৃষ্টিপাত করিয়াই নদেরচাঁদ স্তম্ভিত হইয়া গেল।” -নদেরচাঁদের স্তম্ভিত হওয়ার কারণ কী?
- “আরও বেশি অপরিচিত মনে হইল।”—কাকে, কার অপরিচিত মনে হয়েছিল? কোন্ ঘটনায় তাকে অপরিচিত মনে হয়েছিল? ১+২
- “নদেরচাঁদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”—কোন্ ঘটনায় নদেরচাঁদ আমোদ বোধ হচ্ছিল?
- “নদেরচাঁদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”—নদেরচাঁদ তার আনন্দের প্রকাশ কীভাবে ঘটিয়েছিল?
- “একটু মমতা বোধ করিল বটে।”—কীসের প্রতি, কার মমতা বোধ করছিল? তার মমতাবোধের কারণ কী?
- “নদেরচাঁদের মন হইতে ছেলেমানুষি আমোদ মিলাইয়া গেল,”—কীভাবে নদেরচাদের মন থেকে ছেলেমানুষি আমোদ’ মিলিয়ে গিয়েছিল?
- “বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের।”—নদেরচাদের ভয়ের কারণ কী?
- “নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে।”—নদীর বিদ্রোহী হয়ে ওঠার কারণ কী?
Read More:- Madhyamik অদল বদল Suggestion 2023
রচনাধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৫) নদীর বিদ্রোহ (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়) গল্প প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
- নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।
- ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদের চরিত্রটি আলোচনা করো।
- ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদীর ভূমিকা আলোচনা করো।
- ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পকে ছোটোগল্প বলা যায় কিনা, তা আলোচনা করো।
- ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্প অবলম্বনে নদেরচাঁদ চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো।
- “নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দই উপভোগ করে।”কার লেখা, কোন্ রচনার অংশ? কার পাগলামির কথা বলা হয়েছে? কথাটির তাৎপর্য লেখো। ১+১+৩
- “কিন্তু পারিবে কি? পারিলেও মানুষ কি তাকে রেহাই দিবে?”—কে পারবে? কী পারবে? কখন এই কথা বলা হয়েছে? কথাটির তাৎপর্য আলোচনা করো। ১+১+১+২
- “দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগিতে ভুগিতে পরমাত্মীয়া মরিয়া যাওয়ার উপক্রম করিলে মানুষ যেমন কাঁদে।”- কার কাদার কথা বলা হয়েছে? সে কেন কঁদছিল? প্রসঙ্গ উল্লেখ করে কথাটির তাৎপর্য লেখো। ১+১+৩
- “না জানি মোটে আর কতদিন লাগবে?”- কে, কার সম্পর্কে এই কথা বলেছে? কখন বলেছে? কথাটি ব্যাখ্যা করো। ১+১+৩
- “একটু মমতা বোধ করিল বটে, কিন্তু নদীর সঙ্গে খেলা করার লোভটা সে সামলাইতে পারিল না,”–‘সে’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? কখন এই কথা বলা হয়েছে? বক্তব্যটির অর্থ পরিস্ফুট করো। ১+১+৩
- “চার বছর যেখানে স্টেশনমাস্টারি করিয়াছে এবং বন্দি নদীকে ভালোবাসিয়াছে।”—কার সম্পর্কে এই কথা বলা হয়েছে? স্টেশনমাস্টারি ও বন্দি নদীকে ভালোবাসার কাহিনি লিপিবদ্ধ করো। ১+৪
- “এই নদীরমূর্তিকে তাই যেন আরও বেশি ভয়ংকর, আরও বেশি অপরিচিত মনে হইল।”-নদীকে দেখে কার ভয়ংকর ও অপরিচিত মনে হল ? কোন প্রসঙ্গে এই উক্তিটি করা হয়েছে? উক্তিটির সরলার্থ লেখো। ১+২+২
- “নদীকে এভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিতে পারে।”-নদীর সঙ্গে নদেরচাঁদের সম্পর্ক কেমন? নদীকে ভালোবাসা কারণ হিসেবে ওর কী কৈফিয়ত ছিল?
পাঠ্যগত ব্যাকরণ – নদীর বিদ্রোহ (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়) গল্প প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১)
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
কারক-বিভক্তি
- “প্যাসেঞ্জার ট্রেনটিকে রওনা করাইয়া দিয়া…”—‘ট্রেনটিকে’ পদটির কারক ও বিভক্তি হবে
(ক) কর্মকারকে ‘কে’ বিভক্তি (খ) কর্তৃকারকে ‘কে’ বিভক্তি (গ) করণকারকে ‘কে’ বিভক্তি (ঘ) অধিকরণ কারকে ‘টিকে’ বিভক্তি
উত্তরঃ (ক)
- “ব্রিজের একপাশে আজ চুপচাপ বসিয়া…।”—ব্রিজের’ পদটির কারণ ও বিভক্তি হবে
(ক) কর্তৃকারকে ‘এর’ বিভক্তি (খ) সম্বন্ধপদে ‘এর’ বিভক্তি (গ) সম্বোধন পদে ‘এর’ বিভক্তি (ঘ) করণকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি
উত্তরঃ (খ)
- “নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল।”-‘নদেরচাঁদ’ পদটির কারক ও বিভক্তি হবে
(ক) করণকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (খ) কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (গ) অধিকরণ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (ঘ) অপাদান কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি
উত্তরঃ (খ)
- “আকাশে যেমন মেঘ করিয়া আছে,”—‘আকাশে’ পদটির কারক ও বিভক্তি হবে
(ক) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি (খ) কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (গ) অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি (ঘ) অপাদান কারকে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (গ)
- “নদেরচাঁদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”—রেখাঙ্কিত পদটির কারক ও বিভক্তি হবে
(ক) সম্বোধন পদে ‘এর’ বিভক্তি (খ) সম্বন্ধপদে ‘এর’ বিভক্তি (গ) অপাদান কারকে ‘এর’ বিভক্তি (ঘ) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (ঘ)
সমাস
- “নদের চাঁদ নূতন সহকারীকে ডাকিয়া বলিল’–‘সহকারী’ শব্দটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস হবে
(ক) সহ ও কারী—দ্বন্দ্ব সমাস (খ) সহকার (কাজে সাহায্য) করে যে—উপপদ তৎপুরুষ সমাস (গ) সহ নামক কারী—মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস (ঘ) সহ রূপ কারী—রূপক কর্মধারয় সমাস
উত্তরঃ (খ)
- “একবার মেঘাচ্ছন্ন আকাশের দিকে চাহিয়া বলিল,”–‘মেঘাচ্ছন্ন শব্দটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস হবে
(ক) মেঘের ন্যায় আচ্ছন্ন—উপমান কর্মধারয় সমাস (খ) মেঘ ও আচ্ছন্ন দ্বন্দ্ব সমাস (গ) মেঘ দ্বারা আচ্ছন্নকরণ তৎপুরুষ সমাস (ঘ) মেঘকে আচ্ছন্নকর্মতৎপুরুষ সমাস
উত্তরঃ (গ)
- “পাঁচ দিন অবিরত বৃষ্টি হইয়া আজ…।”–‘অবিরত’শব্দটির সমাস হবে
(ক) বিরত থাকে না যা-বহুব্রীহি সমাস (খ) অ এবং বিরত—দ্বন্দ্ব সমাস (গ) নয় বিরত—নঞ তৎপুরুষ সমাস (ঘ) অ-এর ন্যায় বিরত–উপমিত কর্মধারয় সমাস
উত্তরঃ (গ)
- “এত বেশি মায়া একটু অস্বাভাবিক।”–‘অস্বাভাবিক’ শব্দটির ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম হবে
(ক) স্বাভাবিকতাহীন—অব্যয়ীভাব সমাস (খ) নয় স্বাভাবিক-নঞ তৎপুরুষ সমাস (গ) অ-এর মতো স্বাভাবিক—উপমান কর্মধারয় সমাস (ঘ) অ এবং স্বাভাবিক—দ্বন্দ্ব সমাস
উত্তরঃ (খ)
- “একবার অনাবৃষ্টির বছরে নদীর ক্ষীণ স্রোতধারাও…।”—‘অনাবৃষ্টি শব্দটির সমাস হবে
(ক) নঞ তৎপুরুষ সমাস (খ) নঞ বহুব্রীহি সমাস (গ) দ্বন্দ্ব সমাস (ঘ) দ্বিগু সমাস
উত্তরঃ (ক)
- “পরমাত্মীয়া মরিয়া যাওয়ার উপক্রম করিলে..।”—‘পরমাত্মীয়া’শব্দটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস হবে
(ক) পর ও আত্মীয়া—দ্বন্দ্ব সমাস (খ) পরমরূপ আত্মীয়া—রূপক কর্মধারয় সমাস (গ) পরম যে আত্মীয়া–কর্মধারয় সমাস (ঘ) পরমকে আত্মীয়া-কর্ম তৎপুরুষ সমাস
উত্তরঃ (গ)
বাক্য
- “নদেরচাঁদ নূতন সহকারীকে ডাকিয়া বলিল,”—বাক্যটিকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) নদেরচাঁদ নূতন সহকারীকে ডাকিয়া বলিল না (খ) নদেরচাঁদ যখন নূতন সহকারীকে ডাকিল তখন বলিল (গ) নদেরচাঁদ নুতন সহকারীকে ডাকিল এবং বলিল (ঘ) নদেরচাঁদ নূতন সহকারীকে না-ডাকিয়া বলিল
উত্তরঃ (গ)
- “পাঁচ দিন নদীকে দেখা হয় নাই।”—বাক্যটিকে ইতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) পাঁচদিন নদীকে দেখতে পারিনি (খ) পাঁচদিন নদীকে দেখা থেকে বিরত থেকেছি (গ) দু-একদিন নয় নদীকে পাঁচদিন দেখা হয় নাই (ঘ) পাঁচদিন নদীকে দেখেছি
উত্তরঃ (খ)
- “ব্রিজের একপাশে আজ চুপচাপ বসিয়া কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না।”—বাক্যটিকে ইতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) ব্রিজের একপাশে আজ চুপচাপ বসিয়া কিছুক্ষণ নদীকে দেখিলেই সে বাঁচিবে (খ) ব্রিজের একপাশে আজ চুপচাপ বসিয়া কিছুক্ষণ নদীকে দেখিলে সে মরিবে না (গ) ব্রিজের একপাশে আজ চুপচাপ বসিয়া বেশিক্ষণ নদীকে দেখিলে সে বাঁচিবে না (ঘ) ব্রিজের একপাশে বসে নদীকে দেখলে সে মরবে
উত্তরঃ (ক)
- “কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না।”—বাক্যটি কী জাতীয় বাক্য?
(ক) নাস্ত্যর্থক বাক্য (খ) সরলবাক্য (গ) জটিল বাক্য (ঘ) মিশ্র বাক্য
উত্তরঃ (ক)
বাচ্য
- “নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল।”—বাক্যটিকে কর্মবাচ্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের দ্বারা ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল (খ) নদেরচাঁদ যে-ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল তাহা ছেলেমানুষের মতো (গ) নদেরচাঁদের দ্বারা ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করা হইতে লাগিল (ঘ) ছেলেমানুষের দ্বারা নদেরচাঁদ ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল।
উত্তরঃ (গ)
- “পাঁচদিন নদীকে দেখা হয় নাই।”—বাক্যটিকেকর্তৃবাচ্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) নদী পাঁচদিন দেখেনি (খ) পাঁচদিন নদীর দ্বারা দেখা হয়নি (গ) পাঁচদিন নদীকে দেখি নাই (ঘ) নদী তার পাঁচদিন দেখা হয় নাই
উত্তরঃ (গ)
- “চিরদিন নদীকে সে ভালোবাসিয়াছে।”—বাক্যটিকে কর্মবাচ্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) চিরদিনের দ্বারা সে নদীকে ভালোবাসিয়াছে (খ) চিরদিন নদীর দ্বারা সে ভালোবাসিয়াছে (গ) চিরদিন নদীকে তাহার দ্বারা ভালোবাসা হইয়াছে (ঘ) ভালোবাসার দ্বারা সে নদীকে চিরদিন দেখেছে
উত্তরঃ (গ)
- “নদেরচাঁদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”—বাক্যটিকে কর্তৃবাচ্যে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) নদেরচাঁদের ভারী আমোদ হইতেছিল (খ) নদেরচাঁদ ভারী আমোদ বোধ করিতে লাগিল (গ) আমোদ করতে লাগল নদের চাদ (ঘ) নদেরচাঁদের দ্বারা ভারী আমোদ করা হইতেছিল
উত্তরঃ (খ)
- “নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে।”—বাক্যটিকে ভাববাজে রূপান্তর করলে দাঁড়ায়
(ক) নদীর বিদ্রোহের কারণ তার দ্বারা বুঝিতে পারা হইয়াছে (খ) নদীর দ্বারা বিদ্রোহের কারণ তার বোঝা হইয়াছে (গ) নদীর বিদ্রোহের কারণ তাহার বোঝা হইয়াছ (ঘ) নদীর বিদ্রোহের কারণ তার বুঝিতে পারা হইয়াছে
উত্তরঃ (গ)
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) নদীর বিদ্রোহ (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়) গল্প প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
কারক-বিভক্তি
- “নদেরচাঁদ নূতন সহকারীকে ডাকিয়া বলিল….।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।
উত্তরঃ নদেরচাঁদ—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
- “নূতন সহকারী একবার মেঘাচ্ছন্ন আকাশের দিকে চাহিয়া বলিল, আজ্ঞে হ্যাঁ।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদগুলির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ মেঘাচ্ছন্ন আকাশের—অধিকরণ কারকে ‘এর’ বিভক্তি।
- “নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দই উপভোগ করে।”—‘আনন্দই পদটির কারক-বিভক্তি লেখো।
উত্তরঃ আনন্দই–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
- “পাঁচদিন আগেও বর্ষার জলে পরিপুষ্টনদীর পঙ্কিল জলস্রোতে সে চাঞ্চল্য দেখিয়া গিয়াছে।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদগুলির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।
উত্তরঃ বর্ষার জলে-করণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
- “পকেট খুঁজিয়া পুরাতন একটি চিঠি বাহির করিয়া সে স্রোতের মধ্যে ছুড়িয়া দিল।” -‘পকেট’ পদটির কারক-বিভক্তি কী হবে?
উত্তরঃ পকেট—অপাদান কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
সমাস
- “ত্রিশ বছর বয়সে নদীর জন্য নদেরচাঁদের এত বেশি মায়া একটা অস্বাভাবিক।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ অস্বাভাবিক—নয় স্বাভাবিক (নঞ তৎপুরুষ সমাস।
- “দুদিকে মাঠঘাট জলে ডুবিয়া গিয়াছিল।”–‘মাঠঘাট’ পদটির ব্যাসবাক্যস সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ মাঠঘাট—মাঠ ও ঘাট (দ্বন্দ্ব সমাস)।
- “সে তো একটা স্টেশনের স্টেশনমাস্টার।”—রেখাঙ্কিত পদটিতে কোন সমাস হয়েছে?
উত্তরঃ স্টেশনমাস্টার স্টেশনের মাস্টার (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
- “দিবারাত্রি মেল”—“দিবারাত্রি’ পদটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ দিবারাত্রি-দিবা ও রাত্রি (দ্বন্দ্ব সমাস)।
- “প্যাসেঞ্জার আর মালগাড়িগুলির তীব্রবেগে ছুটাছুটি নিয়ন্ত্রিত করিবার দায়িত্ব যাহাদের সেও তো তাহাদেরই একজন।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ মালগাড়ি-মালের নিমিত্ত গাড়ি (নিমিত্ত তৎপুরুষ সমাস), সেগুলির।
বাক্য
- “নূতন সহকারী একবার মেঘাচ্ছন্ন আকাশের দিকে চাহিয়া বলিল, “আজ্ঞে হ্যাঁ।”—যৌগিক বাক্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ নূতন সহকারী একবার মেঘাচ্ছন্ন আকাশের দিকে চাহিল এবং বলিল, ‘আজ্ঞে হ্যাঁ’।
- “নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল।”—প্রশ্নবোধ বাক্যে পরিবর্তন করো।
উত্তরঃ নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল না কি?
- “তারপর নামিল বৃষ্টি, সে কী মুষলধারার বর্ষণ।”—জটিল বাক্যে লিখলে কী হবে?
উত্তরঃ তারপর যে বৃষ্টি নামিল সেটা ছিল মুশলধারার বর্ষণ।
- “পারিলেও মানুষ কি তাকে রেহাই দিবে?”—না-বাচক বাক্যে লেখো।
উত্তরঃ পারিলেও মানুষ তাকে রেহাই দিবে না।
- “যেনদী এমনভাবে ক্ষেপিয়া যাইতে পারে তাহাকে বিশ্বাস নাই।” হ্যাঁ-বাচব বাক্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ যে নদী এমনভাবে ক্ষেপিয়া যাইতে পারে তাহাকে অবিশ্বাস করিতে হয়
বাচ্য
- “পাঁচদিন নদীকে দেখা হয় নাই।”—কর্তৃবাচ্যে রূপ দাও।
উত্তরঃ পাঁচদিন নদীকে দেখে নাই।
- “কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না।”—ভাববাচ্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ কিছুক্ষণ নদীকে না-দেখিলে তার বাঁচা হইবে না।
- “নদীর ধারে তার জন্ম হইয়াছে।”—কর্তৃবাচ্যে লেখো।
উত্তরঃ নদীর ধারে সে জন্মগ্রহণ করেছে।
- “চিরদিন নদীকে সে ভালোবাসিয়াছে।”—কর্মবাচ্যে রূপান্তর করো।
উত্তরঃ চিরদিন তাহার দ্বারা নদীকে ভালোবাসা হইয়াছে।
- “মানুষ যেমন কাঁদে।”—ভাববাচ্যে কী হবে?
উত্তরঃ মানুষের যেমন করে কাঁদা হয়।